প্রতি রবিবার, ‘ইতি কলেজ স্ট্রিট’ প্রকাশিত হয় রোববার.ইন-এ। কলেজ স্ট্রিট, পুরনো কলকাতা, লেখক-প্রকাশকের চিঠি, প্রকাশকের চোখে দুরন্ত এক প্রকাশনা গড়ে তোলার স্বপ্ন– সব মিলিয়ে এই কলাম যেন এক মায়াবি ট্রাম, যা লেখকদের বাড়ির সামনে দিয়ে যাতায়াত করছে অনবরত। পাঠক সেই ধারাবাহিক পড়েই লিখেছেন আন্তরিক এক চিঠি।
জয় গোস্বামী লেখালিখি থেকে স্বেচ্ছা-অবসর নিলেও, তাঁর এই এক টুকরো পাঠপ্রতিক্রিয়া পাঠকদের উত্তেজিত করে। পুরস্কৃত করে লেখককেও।
অনন্ত মিছিলের মধ্যে দাঁড়িয়ে, জীবনানন্দ দাশের হাতে এই হাতচিঠি তুলে দেবেন বনলতা।
অপেক্ষার মর্ম যেন রোববার ডট ইন-এর জন্য নতুন করে বুঝতে পারি। যেন একটা মস্ত বাড়ির নানা মহলের মতোই ওরা পোর্টাল সাজিয়েছে। অনেকরকম রং ঠিকরে বেরোয় সেখানে।রবীন্দ্রনাথকে ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীর চিঠি।
সত্যবতী রাস্তায় নেমেছে। রাত দখল করতে। সে কথাও জানিয়েছে ব্যোমকেশ, অজিতকে এই চিঠিতেই।
বইমেলা থেকে বাবার প্রথম কিনে দেওয়া বই উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর ‘টুনটুনির বই’। এমন ভালো-মন্দের নানা স্মৃতি বইমেলাকে ঘিরে, তাই নিয়ে লিখছেন সুমেধা চট্টোপাধ্যায়।
ডিসেম্বরের ২৪ তারিখ ‘রোববার’ পত্রিকা ১৮ বছরে পা দিচ্ছে। সেই উপলক্ষে পাঠকের রোববার-পাঠের অভিজ্ঞতা। আজ ‘আঠেরো-পাঠেরও’, দ্বিতীয় লেখা। লিখছেন রাজর্ষি ধাড়া।
রোববার আমার বড় হওয়ার সাক্ষী, বুড়ো হওয়ারও। রোববার-এর ১৮-তে, রোববার পাঠের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন শ্রীময় ভট্টাচার্য।
বাবার পত্রপত্রিকার বাক্স থেকে খুঁজে পেয়েছিলাম ‘রোববার’-এর পুরনো কিছু সংখ্যা। রোববার-এর ১৮ বছরে, রোববার পাঠ নিয়ে লিখেছেন রোদ্দুর মিত্র।
কোনও সংখ্যাতেই প্রায় সরাসরি নাম উচ্চারণ করা থাকে না বলেই ‘রোববার’ পাঠককে টানে। রোববার-এর ১৮ বছরে, বড়-দিনে লিখছেন মিলন সিংহ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved