সত্যজিৎ রায় বেড়াতে বা সিনেমা তুলতে যেখানে গিয়েছেন পরে কখনও সেসব জায়গায় ফেলুদাকেও নিয়ে গিয়েছেন। এর মধ্যে জয়সলমীরের মরুভূমি, কাশী বা পুরীর মতো স্থান-মাহাত্ম্যওয়ালা জায়গা, হংকং বা লন্ডন, ইলোরার গুহা, লখনউ বোম্বাই আর শহর কলকাতা থাকলেও পাহাড়ের প্রতি তাঁর আকর্ষণটা যেন একটু বেশি ছিল বলে মনে হয়।
আজ রিলিজ করছে ‘রাপ্পা রায় অ্যান্ড ফুলস্টপ ডট কম’। বাংলায় প্রথম কমিকস থেকে ফিল্ম। সেই কমিকস চরিত্র রাপ্পা রায়ের স্রষ্টা সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় লিখলেন তাঁর রাপ্পা রায়ের নানা চরিত্রের নির্মাণ নিয়ে।
কোথাও গাছে বাঁধা হাঁড়িতে আগে থেকে চিনি রাখা থাকছে, কোথাও রস জ্বাল দেওয়ার সময় মেশানো হচ্ছে চিনি, নলেন গুড়ের রাসায়নিক ‘এসেন্স’ আর ফটকিরি। নকল রস, নকল গুড়। আর সেই গুড় দিয়ে তৈরি পিঠে-পায়েসই হোক, মোয়া বা মিষ্টি, সবেতেই ভেজালের স্বাদ।
নায়ক নয়, চরিত্রাভিনেতা হওয়ার দিকেই ঝোঁক দিয়েছিলেন তিনি। অসম্ভব ভালোবাসতেন ছবি। নিজের ছবি আঁকার হাতটিও ছিল চমৎকার। ছবির সমঝদার সেই মানুষটি চিঠির সঙ্গে মাঝে মাঝেই এঁকেছিলেন ছবি। সেসব ছবি ও ব্যক্তিগত স্মৃতির ঝলক মিশিয়ে এই লেখা।
ডিজিটাল দেওয়ালের দুই পারে দুই ব্যক্তি! এক ব্যক্তি প্রতিদিন নিয়ম করে রিলস বানায়, গান গায়, প্রতিদিনের জীবনের খুঁটিনাটি ভিডিওয়ের মাধ্যমে তুলে ধরেন। অন্য এক ব্যক্তি মুঠোফোনের দুনিয়ায় সেই রিলস, গান, ভিডিও দেখে ওই ব্যক্তি বা মহিলার সঙ্গে একটা সংযোগ গড়ে…
লাট্টু সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত হয়েছিল সম্ভবত মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে, খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ সালে। প্রত্নতাত্ত্বিকরা নানা সময়ব্যাপী দীর্ঘ খননকার্য দ্বারা ইরাকে, চিনে ও পরবর্তীকালে আমেরিকাতেও লাট্টু খেলার প্রমাণ পেয়েছেন। এমনকী ইউরোপের একাধিক অঞ্চলে হাড় নির্মিত লাট্টুও পাওয়া গিয়েছে।
একবার শাশুড়ি ঠাকরুন তাঁর মেয়েকে নিয়ে তাঁর বোনের বাড়ি গিয়েছেন, আর সেটা উদযাপন করতে সন্ধেবেলায় শ্বশুরমশাই আর আমি বৃদ্ধ সাধুর ভজনায় মেতেছি। নেশা একটু বাড়তেই তাঁর দুঃখে সান্ত্বনা দিয়ে বললুম, ‘আপনার বিয়ে করাই ঠিক হয়নি। তাহলে আপনারও বউ থাকত না, আমারও বউ থাকত না।’ তারপর?
এগজিবিশনের ব্যাপারটায় যে আভিজাত্য, প্রকাশই তা প্রথম ভাঙল। চারুশিল্পর ক্ষেত্রে শিল্পীর অন্তর্দৃষ্টি সাধারণ মানুষের বোধগম্যের বাইরের কিছু, সেটাও বোধহয় সে মানতে চায়নি। সেই কারণেই তো বলেছিল, তার আর্ট জনগণের আর্ট, ফুটপাতও তাদের সামনে আর্টকে তুলে ধরার উপযুক্ত স্থান হতে পারে এবং শিল্পী সমাজের তথাকথিত আভিজাত্যের লক্ষণে আঘাত করতে চায়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved