E-Robbar
ক্লাসের শুরুতে কবীর প্রথমে গানটি বেশ কয়েকবার গান। সচরাচর কিবোর্ড বাজিয়ে। আমরা শুনতে থাকি। তৃতীয় বা চতুর্থবার গাওয়ার সময় আমাদের গুনগুন করে গলা মেলাতে বলেন।
স্বাগতা দাশগুপ্ত ও
অনেকে হয়তো মনে করেন আমি গান শেখাই, মানে ‘গানের মাস্টার’ হয়ে গিয়েছি বুঝি। একেবারেই তা নয়। আমি তো গানের কাছেই গানটা শিখি আর শেখাই শুধু নিজেকেই।
অভীক ঘোষ ও
আজ পাড়ার মোড়ে, স্কুলে, কলেজে ২৫ বৈশাখ পালনের ছড়াছড়ি কিন্তু একদম প্রথমে ‘গীতবিতান’কেই কিন্তু এই রীতির অন্যতম পথিকৃতের মর্যাদা দেওয়া যেতে পারে।
অর্পণ ও
কন্যা বেলা ভাগীদার হননি কবির নোবেল পাওয়ার খবরে। কারণ তখন চার বছরের শীতল সম্পর্ক শুরু হয়েছে। ক্ষমা চেয়ে একের পর এক চিঠি লিখে গেছেন কবি– মেয়েকে, জামাইকে, তবু তাঁরা কাছে আসেননি। মেয়ে বাবাকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে, জামাই-শ্বশুরের প্রতি বিদ্বিষ্ট হয়েছে। আর রবীন্দ্রনাথ নিজের সহ্যশক্তি দিয়ে তা সহ্য করে গিয়েছেন।
তনুশ্রী ভট্টাচার্য ও
আশ্রমকন্যার এই পর্বে রানী চন্দ ও শ্যামলী খাস্তগীর। অবনীন্দ্রনাথ এবং নন্দলালের শুধু অঙ্কন প্রণালীই নয়, আঁকা শেখানোর পদ্ধতিটাও লিপিবদ্ধ করেছেন রানী। শ্যামলী তাঁর সারা জীবন দিয়ে নানাভাবে শান্তিনিকেতনের আশ্রমের শিক্ষাকে সর্বত্র প্রত্যক্ষ করতে চেয়েছেন এবং ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন।
অহনা বিশ্বাস ও
গৌরী ও যমুনা– দুই আশ্রমকন্যা চিরদিন শান্তিনিকেতনে থেকেছেন। তাঁরা যেমন শান্তিনিকেতন থেকে নিয়েছেন, তেমনই তাঁদের সবটুকু শিক্ষা পরবর্তী শিক্ষার্থীদের উজাড় করে দিয়েছেন।
কবিতাগুচ্ছের আগে, অসুস্থ অবস্থায় রচিত হয়েছে এক আলোকিত নিসর্গের ছবি। ভোরের আলোর গানে পূর্ণ করে দেওয়া এক আশ্চর্য সকালের চিত্রিত প্রতিমা। সে ঘটনা অনেকটা এইরকম, গভীর অচেতন থেকে জেগে উঠে আশপাশের সবাইকে অবাক করে তিনি হাতে তুলে নিলেন রং-তুলি। আশপাশের সকলে ইতস্তত দ্বিধান্বিত হয়ে উঠলেও তাঁকে নিরস্ত করা যায়নি।
সুশোভন অধিকারী ও