বিশ্বের যে রূপ আমাদের সামনে প্রকাশিত, সেই রূপের মধ্যে অরূপকে উপলব্ধি করার জন্য যে ভাষার প্রয়োজন, তা হল আনন্দ।
বুদ্ধদেব বসু অভিযোগ করেছিলেন, রবীন্দ্রনাথ তেমন করে কলকাতাকে কোনওদিনই ভালোবাসতে পারেননি।
‘হেঁয়ালি খাতা’র পাতায় পাতায় ছড়ানো আছে অজস্র সংকেত, সংখ্যা আর চিত্রমালা।
সুখভোগের বন্ধ-আরামশয্যায় নয়, উন্মুক্ত মঙ্গলালোকেই মানুষের পরিণাম।
রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমচন্দ্র ও বিবেকানন্দের মতো মধুসূদন মুগ্ধ ছিলেন না।
কবির স্নেহের দান হিসেবে রাণুকে লেখা চিঠির ভাঁজেই কি রয়ে গেল রবীন্দ্রচিত্রকলার প্রথম হদিশ?
আমাদের নিয়তিসাধনার দিক জড়তার সহজ অনুসরণের দিকে নয়, অসীমের অভিমুখে।
রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা তাঁদেরই আছে যাঁরা মনের আদি-শিশুটিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।
বিশ্বভারতীর কাজে আমার প্রধান দায়িত্ব ছিল পাঠভবনের আবাসিক কিশোরদের অধ্যয়ন আর সামগ্রিক জীবনযাপনে সঙ্গী হয়ে কাছে থাকার।
ছবি যে প্রধানত চোখের দেখায়, তা যে দৃষ্টির শিল্প, যাকে আজ উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করছি ‘ভিসুয়াল আর্ট’ হিসেবে– সে কথা রবীন্দ্রনাথই প্রথম বলেছেন আমাদের।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved