Robbar

রবীন্দ্র সরণি

আনন্দের ভাষা শেখাকেই রবীন্দ্রনাথ বলেছেন মুক্তির পথ

বিশ্বের যে রূপ আমাদের সামনে প্রকাশিত, সেই রূপের মধ্যে অরূপকে উপলব্ধি করার জন্য যে ভাষার প্রয়োজন, তা হল আনন্দ।

→

কলকাতার সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের অপ্রেম রয়েছে যেমন, তেমনই রয়েছে আবছায়া ভালোবাসা

বুদ্ধদেব বসু অভিযোগ করেছিলেন, রবীন্দ্রনাথ তেমন করে কলকাতাকে কোনওদিনই ভালোবাসতে পারেননি।

→

ঠাকুরবাড়ির ‘হেঁয়ালি খাতা’য় রয়েছে রবিঠাকুরের প্রথম দিকের ছবির সম্ভাব্য হদিশ

‘হেঁয়ালি খাতা’র পাতায় পাতায় ছড়ানো আছে অজস্র সংকেত, সংখ্যা আর চিত্রমালা।

→

সমগ্রের সঙ্গে যোগসাধনে আমাদের মঙ্গল

সুখভোগের বন্ধ-আরামশয্যায় নয়, উন্মুক্ত মঙ্গলালোকেই মানুষের পরিণাম।

→

মনের ভাঙাগড়া আর ফিরে-চাওয়া নিয়েই মধুসূদনের ভাষা-জগৎ– রবীন্দ্রনাথের‌ও

রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমচন্দ্র ও বিবেকানন্দের মতো মধুসূদন মুগ্ধ ছিলেন না।

→

রবীন্দ্রনাথের আঁকা প্রথম ছবিটি আমরা কি পেয়েছি?

কবির স্নেহের দান হিসেবে রাণুকে লেখা চিঠির ভাঁজেই কি রয়ে গেল রবীন্দ্রচিত্রকলার প্রথম হদিশ?

→

আমাদের চাওয়ার শেষ নেই, কারণ আমরা অনন্তকে চাই

আমাদের নিয়তিসাধনার দিক জড়তার সহজ অনুসরণের দিকে নয়, অসীমের অভিমুখে।

→

বাংলা ভাষা কীভাবে শেখাতে চাইতেন রবীন্দ্রনাথ?

রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা তাঁদেরই আছে যাঁরা মনের আদি-শিশুটিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।

→

‘অসতো মা সদ্গময়’ মন্ত্রের অর্থ কৈশোরে বুঝিনি, শব্দগুলো ভালো লেগেছিল খুব

বিশ্বভারতীর কাজে আমার প্রধান দায়িত্ব ছিল পাঠভবনের আবাসিক কিশোরদের অধ্যয়ন আর সামগ্রিক জীবনযাপনে সঙ্গী হয়ে কাছে থাকার।

→

অতি সাধারণ কাগজ আর লেখার কলমের ধাক্কাধাক্কিতে গড়ে উঠতে লাগল রবিঠাকুরের ছবি

ছবি যে প্রধানত চোখের দেখায়, তা যে দৃষ্টির শিল্প, যাকে আজ উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করছি ‘ভিসুয়াল আর্ট’ হিসেবে– সে কথা রবীন্দ্রনাথই প্রথম বলেছেন আমাদের।

→