বস্তুত তীর্থ করার মধ্যে একটা বিশাল পরিশ্রম লুকিয়ে থাকে এবং সেই পরিশ্রমের সঙ্গে ছোটখাটো বিপদ। সেগুলো পার হয়ে মূল তীর্থে যাওয়াটাই তীর্থ করা।
সেই সময় মনে হয়েছিল গান লিখতে হবে। সুর করতে হবে। এবং খেয়াল যদি আমায় গাইতে হয়, বাংলাতেই গাইতে হবে।
খেয়ালের কোনও সংবিধান নেই, হ্যান্ডবুক নেই। দ্বিতীয় পর্ব।
অনেক দিন ধরে চমস্কি বলে আসছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার স্বয়ংক্রিয়তা একটি কৃত্রিম জিনিস, মানুষের বিকল্প না।
স্বামী বিবেকানন্দ কিন্তু বাংলায় খেয়ালের পক্ষে ছিলেন। আশ্চর্য, আমরা স্বামী বিবেকানন্দর নাম মাঝে মাঝেই নিই, নানা অনুষঙ্গে, কিন্তু বাংলা ভাষায় খেয়ালের ব্যাপারে তাঁর যে বক্তব্য– সেটাকে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিই না।
চন্দ্রযান, কোয়ান্টাম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে মানুষ হয়েও ইঁদুরের মতো গর্তের ভিতর দিয়ে আদানি-আম্বানির জন্য কয়লা তুলে আনার শ্রমে কোনও রকম মহত্ব থাকতে পারে না, তা সে যতই জোরজবরদস্তি আরোপ করা হোক না কেন কদর্য অ্যাজেন্ডায়।
যুদ্ধপরিস্থিতির শেষ পর্ব। কিন্তু যুদ্ধ ততক্ষণ শেষ নয়, যতক্ষণ না মিলছে স্বাধীনতা।
দিনে ১৫টি করে সিগারেট খাওয়ার মতো ফেটাল বলা হয়েছে একাকিত্বকে।
উদ্ধারকাজের শেষে দেশবাসীর সামনে যে ছবি উঠে এল, তাতে বার্তা এটাই যে মানুষের কাছে আজও পরাজিত যন্ত্র।
চারধাম যাত্রার রাস্তা যতটা জরুরি, শ্রমিকদের জন্য সাবধান হওয়া যে তার থেকেও বেশি জরুরি, এমনটা আশা করাও বাড়াবাড়ি।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved