ইউরোপের উন্নাসিকতাকে সিধে করে দেবে সে একদিন, ফুটবলের নতুন উপকূল খুলে।
কুলদীপের ওই একটা ডেলিভারিতে ঘটতে পারে বিশ্বদর্শন।
জীবনযুদ্ধ আর ক্রিকেট মিশে গিয়েছে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দলে।
দেবীপক্ষ ফুরিয়েছে। শীতল দেবী ফুরোতে দেননি নিজেকে। ভারতের হয়ে সোনা পেলেন প্যারাঅলিম্পিকসে।
অনীহার চোরাবালিতে ওয়ান ডে ক্রিকেটের এই তলিয়ে যাওয়া যতটা কর্কশ সত্য, ততটাই অবাক করা একদা ভারতীয় ক্রীড়া মানচিত্রে ‘দুয়োরানি’ হয়ে থাকা অ্যাথলেটিক্স, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, হকি কিংবা ফুটবলের চমকপ্রদ উন্নতি।
অধুনা ভারত-বাংলাদেশ খেলা পড়লে সোশাল মিডিয়ায় কিছু ধর্মান্ধ ‘পিশাচ’ পাওয়া যায়, পৈশাচিক উল্লাসে একে অন্যের অসম্মানই যাদের মোক্ষ। দু’দেশেই।
সাফল্যের আঙিনায় আলপনা এঁকে চলেছেন ৩৬-এর নোভাক। লিখছেন সুমন্ত চট্টোপাধ্যায়
ভারত ও পাকিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচ আদতে ধর্মীয় মেরুকরণের জন্য দুই শিবিরে জমা ক্ষোভের অ্যাড্রিনালিনকে বের করে আনার কলসমাত্র। লিখছেন অর্পণ গুপ্ত
আশা, অস্ট্রেলিয়ার মতো ভারতও একদিন ‘স্পোর্টিং নেশন’ হবে। ক্রীড়া জাগরণের ঊষাকাল দিগন্তে স্পষ্ট। হকিতে। ব্যাডমিন্টনে। জ্যাভলিনে। ফুটবলে। দাবায়। লিখছেন অরিঞ্জয় বোস।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved