রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দেবেন্দ্রনাথ কিশোরবেলায় যে ব্যবহার করতেন তা দ্বারকানাথ সুলভ নয়, রামমোহন সুলভ।
রবীন্দ্রনাথ সেই প্রায় কিশোরী অমৃতার প্রসঙ্গে অবহিত ছিলেন না– যিনি কি না পরবর্তীকালে ভারতের অন্যতম সেরা শিল্পী হয়ে উঠবেন।
মনে হচ্ছে, কোথাও একটা পৌঁছনোর আছে কিন্তু কোনওকালেই পৌঁছতে পারছি না। রবীন্দ্রনাথের মনে তাই প্রশ্ন জাগছে, ‘আমাদের অস্তিত্বই কি এইরকম অবিশ্রাম চলা, এইরকম অনন্ত সন্ধান?’
আত্মসুখের স্নেহ জীর্ণ করে মা ও সন্তানের সম্পর্ককে, বিশ্বাস করতেন রবীন্দ্রনাথ।
রবীন্দ্রনাথ আমাদের নির্বুদ্ধিতায় এবং তাঁকে লঘুমূল্যায়নের প্রবণতা দেখে হাসেন হয়তো। শঙ্খ ঘোষের হাত ধরে এইভাবে পরিচয় হল বশী সেন মহাশয়ের সঙ্গে। চোখের সামনে তিনি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলেন।
যদিও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘ঠাকুর’ নয় মোটেই, তবুও বাঙালি পুজোয় বিশ্বাসী।
জানতে ইচ্ছে করে, জন্মদিনের কবিতায়, গানে যে সুরটি বেজে ওঠে সে কি ফুটতে চায় তাঁর ছবির ভাষাতেও?
রবীন্দ্রনাথের রচনার, বিশেষত তাঁর গান এবং কবিতার সংকলন-সম্পাদনার ক্ষেত্রে খুবই সতর্কতা প্রয়োজন।
অবিশ্রাম আলোবিকিরণের ভেতর যে ক্লান্তি, তা থেকেই এই রবি তৈরি করে নিলেন এমন ছুটির কোল, ছায়া।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved