শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ যে সামাজিকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন তা শ্রীকে শ্রীময় বলেই গুরুত্ব দিত, দামি বস্তুকে শ্রীময় বলে ভাবত না।
সোনালি হলুদের অসামান্য দীপ্তি তাঁর নিসর্গের ছবিতে যে ইন্দ্রজাল রচনা করেছে– বিশেষ করে সূর্যাস্তের চিত্রমালায়– সেখানে ভাষা স্তব্ধ, অক্ষরের দল পরাজিত।
পশুর মতো হাতে-পায়ে ভর দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে চলা মানবশিশুর পক্ষেও সহজতর, কিন্তু মানুষকে যে মাথা তুলে দাঁড়াতেই হবে।
‘গরম’ শব্দটি নানা অর্থে ব্যবহার করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
মস্কোতে রবীন্দ্রনাথ সরাসরি ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন একদল শিল্পী ও সমালোচকের কাছে। তবে অবশ্যই দোভাষীর মাধ্যমে।
রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করতেন, সমস্ত মানুষের সুখদুঃখকে এক করে একটি পরম বেদনা, পরম প্রেম আছে।
ভাষা শিক্ষার প্রথম ভাগেই পড়ুয়াদের কাছে শ্রমের বিবরণে দেশটা যাতে বাস্তব হয়ে ওঠে সে চেষ্টাই করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
রবীন্দ্রনাথ নিষ্ঠার তুলনা করেছেন মরুবাহন উটের সঙ্গে আর নিষ্ঠার সার্থকতা বোঝাতে বলেছেন অভিযাত্রী কলম্বাসের কথা।
হাল আমলের তরুণ কবিদের অগ্রজ কবিদের নামের সঙ্গে ‘দাদা’ লাগিয়ে ডাকার যোগ নেই। তাই রবিদা চলবে না।
শেষ পর্যন্ত সব মিলিয়ে কাস্টমস অফিস থেকে রবীন্দ্রনাথের ছবি বাবদ এক হাজার টাকা আমদানি শুল্ক ধার্য করা হয়!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved