গর্বাচ্যোভ্ পরে একসময় এমন কথাও বলেছিলেন যে, তিনি হাতের শিরা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছিলেন, পার্লামেন্টে প্রশ্ন উঠেছিল, কিন্তু গর্বাচ্যোভের হস্তক্ষেপে ধামাচাপা পড়ে যায়।
আজ অটিজম অ্যাওয়ারনেস ডে। জাতিসংঘ ২০০৭ সাল থেকে ২ এপ্রিল দিনটিকে সমাজে অটিজম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির দিবস হিসেবে চিহ্নিত করেছে। অটিজম স্পেকট্রাম ডিসর্ডারে আক্রান্তদের নিয়ে সচেতনতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে আমাদের সমাজ কি এখনও পিছিয়ে থাকবে?
‘চঞ্চল, চক্ষুময় অফিসে’ মেয়েরা কীভাবে, কতটা মানিয়ে নিলেন? রোজকার বোঝাপড়া, সংগ্রামের ধরন তাঁদের কেমন ছিল? আর তাঁরা যখন বাসে, ট্রামে ভিড় ঠেলে অফিস বা কলেজে যেতেন, সেই অভিজ্ঞতাই বা কেমন ছিল তাঁদের? যেসব পরিবারের মেয়েরা চাকরিতে যোগ দিলেন, সেই পরিবারের দিন যাপনের ছন্দ কী সামান্য হলেও পাল্টায়নি?
লক্ষ্মী সমৃদ্ধির প্রতীক। আর মা লক্ষ্মীর বাহন প্যাঁচা। মা লক্ষ্মীর সঙ্গেই গৃহস্থের পুজো পায় সে। তাকে নিয়েই বাহনকাহনের পঞ্চম পর্ব।
গ্যালারি চারুবাসনায় সদ্য শেষ হল শিল্পী অশোক মুখোপাধ্যায়ের (১৯১৩-১৯৬৯) চিত্র প্রদর্শনী ‘রিদম অফ লাইফ’। বিষয়গতভাবে কিছু জীবজন্তু, ল্যান্ডস্কেপ, রেখাচিত্র, এবং অবশ্যই মানুষ। মানুষের মনের অভিজ্ঞান, মুখ ও মনের মধ্যে ভাবনার যে দোলাচল– তা অদ্ভুত ভাবে ধরা দিয়েছে রেখায়, রঙের বন্ধনে, কিংবা আলোছায়ার খেলায়।
আশ্রমকন্যার এই পর্বে রানী চন্দ ও শ্যামলী খাস্তগীর। অবনীন্দ্রনাথ এবং নন্দলালের শুধু অঙ্কন প্রণালীই নয়, আঁকা শেখানোর পদ্ধতিটাও লিপিবদ্ধ করেছেন রানী। শ্যামলী তাঁর সারা জীবন দিয়ে নানাভাবে শান্তিনিকেতনের আশ্রমের শিক্ষাকে সর্বত্র প্রত্যক্ষ করতে চেয়েছেন এবং ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন।
এআই সব পারবে, কিন্তু মাসের শেষে কিছু কেনা নেই বলে হাতের কাছে যা আছে তাই দিয়ে যে পদ তৈরি– তার এলেম এআই-এর রেসিপি বুকের মধ্যে হবে না। এগুলোই শিল্প।
মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যায় হঠাৎ। জানলা দিয়ে তাকিয়ে দেখি, একটা অদ্ভুত একাকিত্বময় নখের মতো চাঁদ এসে হাজির।
শ্রীরামকৃষ্ণের শক্তি রাখাল মহারাজের মধ্য দিয়ে কী অনুপম ধারায় দেশে-দেশে, অজস্র মানুষের মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে। শত শত মানুষকে তৃপ্ত ও শান্ত করেছে। রাখাল মহারাজ অর্থাৎ পরম পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী ব্রহ্মানন্দজি মহারাজের জীবনের একটি বিশেষ অংশ নিয়েই কথামৃতের চতুর্থ পর্ব।
যদি দাগই মুছে ফেলো, স্মৃতিও মুছে ফেলা দস্তুর। পারবে পুরাতন প্রেম ছাড়া বেঁচে থাকতে? পারবে সেই আদিম ডাককে অস্বীকার করতে? বারবার জিতে যাওয়াগুলো ভুলে যেতে? সেইসব অপ্রেমের ভেতর নিজেকে খুঁজে পাওয়ার ওই আনন্দ ভুলে যেতে? কাটাগাছে হাত কেটে রক্তাক্ত, তবুও রাতের শেষে সেদিন বাঁকা চাঁদ উঠলে তুমিই তো আলোয় ভরে উঠেছিলে, আরও কিছুদূর এগিয়ে গিয়েছিলে। ফেরার রাস্তা ভুলতে চেয়েছিলে। আধেক আলো আর গোটা জীবন নিয়ে ফিরে এসেছিল সকাল হতে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved