E-Robbar
কেউ একবারও ভাবলেন না, একজন ভারতীয় স্ট্যান্ড-আপ কমিকের শো দেখতে এসেছিল সে। হাসতে এসেছিল। যে সংস্কৃতির বিনিময় স্বাভাবিক হওয়ার কথা ছিল, তা বড়ই থ্রেটের মতো শোনায়! ভয় করে।
রোদ্দুর মিত্র ও
বসন্তপঞ্চমীর প্রথম পর্ব ছিল বসন্ত চৌধুরীর পোশাকআশাক নিয়ে। দ্বিতীয় পর্বে, তাঁর বাড়ির পোষ্য জীবজন্তু। কখনও পপি নামের আহ্লাদী কুকুর, কখনও-বা রোজি নামের কচ্ছপ। দুম করে অন্দরমহলে ঢুকে পড়া বিদেশি একটি বিড়াল, অথচ যার ততটা বিড়ালপ্রেম নেই– এহেন বসন্ত চৌধুরীরও একটা বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল।
সঞ্জীত চৌধুরী ও
এই কমিউনিটি স্কুলগুলো কি শুধুই জরুরি অবস্থার জঞ্জাল থেকে উঠে আসা বিকল্প? নাকি এই পাঠশালাগুলোই আসল শিক্ষা কাঠামোর কিছু অভাব সামনে নিয়ে এসেছে? তবে একটা জিনিস স্পষ্ট– এই স্কুলগুলো ‘সমাধান’ নয়, বরং একটি প্রশ্নের খোঁজ। প্রশ্নটা হল– যদি এইসব সাধারণ মানুষের তৈরি পাঠশালাই শিক্ষার মান তৈরি করে, তবে তথাকথিত মূলধারার শিক্ষার ভবিষ্যৎ কোথায়?
অভিজিৎ রায় ও
জঙ্গলের ওপর নির্ভর করে, জঙ্গলকে ভালোবেসে পাতা ও মহুয়া ফল কুড়িয়ে বেশ কাটছিল আদিবাসীদের। রাষ্ট্র, পুঁজি আর কর্পোরেটরা আসার আগে জীববৈচিত্র সংরক্ষিতও ছিল। তারপর গল্পটা বদলাতে লাগল। আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে শুরু করল তাঁদের প্রকৃতি, প্রাণ এবং সংস্কৃতি। গল্পটা বদলাতে চায় মোহকরানি।
রাজাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায় ও
যারা ষষ্ঠ গেমে কার্লসেনের আচরণকে গুকেশের প্রতি অসম্মান হিসেবে দেখছেন কিংবা কার্লসেন গুকেশকে হেয় করেন এমনটা বলছেন, তাঁরা হয়তো প্রথম গেমটা দেখেননি। গুকেশকে হারানোর পরে কার্লসেনের চোখেমুখে প্রতিদ্বন্দ্বিতা উপভোগ করার তৃপ্তিটুকু দেখেননি। ক্রীড়াবিদের জীবনে ওতঃপ্রোত এগুলো।
প্রবুদ্ধ ঘোষ ও
নিজের মা তীর্থমণির নাম অনুসারে বাড়িটির নাম রাখেন 'তীর্থ নিবাস'। এই তীর্থ নিবাসে সেই সময়ের গুরুত্বপূর্ণ সকল রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের আনাগোনা ছিল। হঠাৎ হঠাৎ বিপ্লবী পূর্ণচন্দ্র দাস তাঁর ‘শান্তিসেনা’ নিয়ে চলে আসতেন দুপুররাত্রে ঝিলটুলিতে, সকলের খাওয়ার রান্না একহাতে করতেন মৃণাল সেনের মা সরযূবালা সেন।
কামরুল হাসান মিথুন ও
দীর্ঘ সময়ের কাজ, রাস্তায় অনেকক্ষণ কাটানো, শৌচালয়ের অভাব, পথের নানা বিপদ, চাকরি টেকার অনিশ্চয়তা, পুরুষ সহকর্মীদের শ্লেষ, বসের হাতে হেনস্থার ভয়, কাজটা সহজ ছিল না 'মহিলা সেলসম্যান'দের। বড়লোক কাস্টমারদের মেজাজের ওঠানামাও সামলাতে হত তাঁদের।
অন্বেষা সেনগুপ্ত ও সীমন্তিনী মুখোপাধ্যায় ও সুপূর্ণা ব্যানার্জি ও