২৩ জানুয়ারি, বিশ্ব হাতের-লেখা দিবসে রোববার.ইন আয়োজন করেছে হাতের লেখা প্রতিযোগিতার। সহ নিবেদনে ‘কলিকেতা’। চেষ্টা করে দেখুন ফেরে কিনা নিজস্ব লিখনভঙ্গিমা। সেরাদের জন্য থাকবে সেরা পুরস্কার। রইল নিয়মাবলি।
লুইজি ম্যাঞ্জিয়নি, তাঁর মেনিফেস্টোতে মায়ের অসহনীয় ব্যথা-কান্না এবং দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার কথা লিখেছে। সমাজমাধ্যমে ছবিসমেত ফলাও করে বলেছে তাঁর নিজের জটিল মেরুদণ্ড অস্ত্রোপচার নিয়ে সর্বতোভাবে ভোগান্তির কথা।
সম্পদ আরোহণ করা একটা নেশা, সেই নেশার কোনও শেষ নেই, রক্তকরবীর যক্ষরাজেরও ছিল না, আজকের বহুজাতিক সংস্থার মালিকদেরও নেই।
‘কাছের মানুষ সুচিত্রাদি’, এই স্মরণ অনুষ্ঠানে সুচিত্রাদির মেয়ে মণিকুন্তলা এসেছিল তার ব্যক্তিগত শোকাবস্থাকে পেরিয়ে। ‘হে পূর্ণ তব চরণের কাছে’ নবনীতাদিকে স্মরণ করে।
প্রতি বছর সরকার থেকে পূষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হত স্মৃতিসৌধের সামনে। এবারে সেই সুযোগ পেয়েছিল সাধারণ লোকে।
আজ বাঙালি যখন বিপর্যস্ত গণতন্ত্রে বেসামাল, তখন সে খুঁজে দেখতেই পারে তার অতীত। এবং দেখা যাবে, সেখানে কেবল সমর্পণ নেই, সমঝোতা নেই, অসহায়ত্ব নেই; আছে প্রতিষ্ঠার ইতিহাসও। আত্মমর্যাদার সূত্রেই তার যাবতীয় প্রতিরোধ এবং প্রতিষ্ঠা।
মানুষ চিরদিন নিজের মধ্যেই দ্বিখণ্ডিত। একদিকে শেষ সমস্ত প্রকৃতিকে হারিয়ে দিয়ে যেন নিজের চিরস্থায়ী বৈভবে প্রকাশিত। অন্যদিকে, সেই মানুষই মাটির কয়েক ফুট নিচে অন্ধকারে অন্ধভাবে ফিরে যাচ্ছে তার শেষ মূক আশ্রয়ে, যেখানে সে পচতে পচতে একদিন স্রেফ উবে যাবে। তাহলে অনন্ত বলে কিছু নেই? সবাই মৃত্যু পথের যাত্রী?
ভাস্কর্যটি নিলামে ওঠার বদলে ১ জানুয়ারি ১৮৭৬-এ ময়দান এবং ডাফারিন রোডের কাছে উন্মোচিত হয়। ইংরেজ ভাস্কর টমাস থরনিক্রফট মেয়োর মূর্তিটি নির্মাণ করেছিলেন।
মনে আছে, গ্লেনারিজে একটা টেবিলে বসে, বই পড়ছিলাম। একটা মেয়ে এসে বলল, ‘তুমি কি একা? তাহলে একটু বসি তোমার সঙ্গে?’ জানতে পারলাম, মেয়েটি মুম্বইয়ে থাকে। সিনেমাটোগ্রাফার। এবং হাতে কোনও কাজ নেই– বেকার। আমিও বললাম, আমি অভিনেত্রী, হাতে কোনও কাজ নেই, আপাতত আমিও বেকার!
‘আকাশপজ্জন্ত ঠ্যাং’ মানে, যে মেয়ে কারও তোয়াক্কা না করে পথে বেরয়। আর সে মোটেও সতী নারী নয়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved