রামানন্দ বন্দোপাধ্যায় শিল্পী যতটা, তার চেয়ে কর্মী বেশি, সেটা ওঁর নিজের কথা। কর্ম করতেই আনন্দ। উনি গৃহী-সন্ন্যাসী। রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় আমার ছবি আঁকার গুরু নন, উনি আমার জীবন যাপনের পথপ্রদর্শক।
নবনীতার ভ্রমণ চিরাচরিত পুরুষতান্ত্রিকতার চাপিয়ে দেওয়া সামাজিক বাঁধুনির বিরুদ্ধে এক স্বকীয় নারীবাদী মুক্তির কথা বলে।
একটি কিশোরীর চোখ দিয়ে মেয়েদের আবেগ, সততা, ভালোবাসা এবং শরীরের এজেন্সি নিয়ে ‘মেয়েদের মেয়েদের মতো’ হওয়াটা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে উপস্থাপিত।
সুন্দর করে বড় হরফে লিখে পত্রিকায় লেখা পাঠাতেন। কিন্তু সম্পাদকরা লেখাটা অনেক বড় বলে প্রায়ই সে লেখা ফেরত দিয়ে দিতেন।
বর্ষশেষ হোক বা বর্ষ শুরু, ইংরেজি বা বাংলা, ঘরে বসেই এখন ফায়ার স্টিকে সিনেমা দেখতে দেখতে পরিবারের সবাই মিলে মৌতাত করা যায়– গিন্নি কাদা চিংড়ির বড়া আর স্যালাড রাখে সামনে আর পোর্ট ওয়াইনে চুমুক দেয়, কর্তা হুইস্কিতে আর সন্তান ব্রিজারে।
প্রীতীশ নন্দীর চলে যাওয়া আসলে শিল্পের ক্ষতি হওয়া। যে শিল্পীসত্তাকে তিনি সকলের মধ্যে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন।
প্রীতীশ নন্দীর মজা হল, প্রীতীশ আর কারও মতো নয়। বাজারে যে এত একরকম লোক, বাজারে একরকম যে এত জিনিস, প্রীতীশ সেসবের বাইরে। শুধু বাইরে নয়, সম্ভবত এসবের বিরুদ্ধেও।
ইচ্ছে করে সমরেশ কালকূটকে ডেকে এনে শতবর্ষ পরের এই মেলার ব্যবসায় একবার পদচারণা করাই। নেহেরুর ভারত আর মোদি-যোগীর ভারতের ভেদটুকু আমাদের বলে দিয়ে যান।
দীর্ঘ আখ্যান পরিক্রমার পর 'দান ছাড়ব না' এই প্রতিজ্ঞা সম্বল করে, নতুন সময়ের বড়ায়িনন্দন, বিশ্বজিৎ-এর কথকতাকে অভিনন্দন জানাই
জেমস প্রিন্সেপ ছিলেন বহুমুখী প্রতিভাধর এক মানুষ। স্থাপত্যবিদ্যা, আবহাওয়াবিদ্যা, চিত্রাঙ্কন, ধাতুবিদ্যা, মুদ্রাতত্ত্বের পাশাপাশি ভাষা ও হরফবিদ্যাতেও তাঁর বিপুল জ্ঞান ছিল। কলকাতার প্রিন্সেপ ঘাট তাঁর নামানুসারেই। আজ জেমস প্রিন্সেপের ২২৫তম জন্মদিন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved