Robbar

Sangbad Pratidin

মাসিক বা পেটে ব্যথা হলেই স্কুল থেকে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়ার নিয়ম মেয়েদের স্কুলবিমুখ করে দিচ্ছে

পিরিয়ডসের দিনে মেয়েদের ঘরে না পাঠিয়ে বিদ্যালয়ে ধরে রাখার সমাধান কী! সহজ উপায়। একটি মেডিক্যাল রুম, ভালো মানের স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ, অ্যান্টি স্পাজমোডিক পেইন কিলারের সহজলভ্যতা, পরিচ্ছন্ন বাথরুম, পর্যাপ্ত জলের সরবরাহ।

→

আমার দ্বিতীয় বই বিক্রি করলেন না প্রকাশক, লিটল ম্যাগাজিনের টেবিল থেকেও ফিরে এল

যদি এইসমস্ত শব্দ কোনও পুরুষ লিখতেন এবং সেইসব লেখার একটা তথাকথিত পলিটিক্যাল অ্যাজেন্ডা থাকত— তাহলে হয়তো ওঁদের কাছে সেইসব শব্দ আপত্তিকর হত না।

→

একুশ শতকের চিন্তানির্মাণ করে ‘কলকাতা ২১’ পত্রিকা

‘কলকাতা ২১’ যেসব কাজ নিয়মিতভাবে সাফল্যের সঙ্গে করে চলেছে, তার একটি হল কবিতা বিষয়ক প্রবন্ধ প্রকাশ। বিশেষ উল্লেখ্য, প্রথম সংখ্যায় স্বপন চক্রবর্তীর ‘কবির ঠিকানা’ ও দ্বিতীয় সংখ্যায় শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘কবিতা বিষয়ে’ প্রবন্ধ। এবারের সংখ্যায় প্রকাশিত ‘পা যেদিকে চলে’-র লেখক সুমন্ত মুখোপাধ্যায়।

→

‘শরীরে সন্দীপন নেই’ হল আমার তারুণ্যের অপমান ও ব্যথার সৌন্দর্য-দাগ

শরীরে সন্দীপন নেই-এর পরে আমি আরও অনেক কবিতা লিখেছি, কিন্তু তা ওই, ‘ভালোবেসে সখী সুখও নাহি’র মতো অতৃপ্ত, দীপ্তিহীন– কখনও তা একাকিত্বের আলো হয়ে জ্বলছে, নিভেও যাচ্ছে আমার ভিতর।

→

ক্ষুদ্রকে বিশাল করে তোলাই যে আসলে শিল্প, শিখিয়েছিলেন তাপস সেন

আলো দিয়ে ছবি আঁকতেন তাপস সেন। বলতেন, খুব ভালো জিনিস হলেও বারবার দেখাতে নেই। মোটে একবার দেখাও, বড়জোর আর আধবার, মানে ওয়ান অ্যান্ড হাফ। দু’-তিনবার কক্ষণও নয়। অল্পতে খুশি হও, প্রকৃতির কাছে থাকো।

→

শেষমেশ রেগে গিয়ে আমাকে চিঠিই লিখে ফেলেছিলেন শঙ্খ ঘোষ!

৫ ফেব্রুয়ারি শঙ্খ ঘোষের জন্মদিন। সেই উপলক্ষে এই পর্বে শঙ্খ ঘোষকে স্মরণ। জরুরি অবস্থার শঙ্খ ঘোষ তো বটেই, এই পর্বে শঙ্খ ঘোষের এমন একটি ছবিও রইল, সেখানে তিনি কান এঁটো করে হাসছেন। বিরল এই দৃশ্য! বিরল অবশ্যই তাঁর রাগটুকুও। কেন? তা পড়ুন।

→

জুতোর বাক্সে কবিতা জমাতাম, ভাবতাম, চাকরি পেলে একদিন বই হবে

ফুলস্কেপ কাগজের একটি পাতায়, সিগারেটের রাংতার পিছনে, ক‍্যালেন্ডারে পিছনে বা ছেড়া কাগজের টুকরোয়, যেখানেই লিখি, ভাঁজ করে কিছুদিন পকেটে নিয়ে ঘুরতাম আমি, বন্ধুদের পড়াতাম, বিশেষত কয়েক নির্দিষ্টজনকে।

→

অ্যাথেনার মন জয় ভিক্টোরিয়ার মূর্তিতে

ভিক্টোরিয়া হলেন এদেশের মানুষের মন জয়ের অ্যাথেনা। সেই স্বপ্নই বুনে দেওয়া হল শ্বেতপাথরের শরীরে।

→

অশরীরী বই কিংবা কানবই-ই কি বাংলা বইয়ের অদূর ভবিষ্যৎ?

সকলের চোখের সামনে নেমে আসুক অশরীরী বই, সকলের শ্রুতিতে বাজুক কানবই। সেটা হলে বেশ হয়।

→

অনিরুদ্ধ লাহিড়ীর কাছ থেকে ঘুরে এলে একরকম সমুদ্রবোধ নিয়ে কলকাতার রাস্তায় হাঁটা যেত

প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা অথবা জীবনপ্রশ্নে ছেলেমেয়েদের জড়িয়ে নিয়ে এই শহরের বুকেই সামান্য ক’টা দিন কাটিয়ে গেলেন।

→