নাটকের এই ক্ষণেই যে টেনশনটা তৈরি হয়, তা ওয়েস্টার্নে আগে দেখা যায়নি। ক্লান্ত উইল এখন স্ত্রীর ধর্ম অনুসরণ করে ভায়োলেন্স পরিত্যাগ করতে চান; তিনি চান দ্বৈরথে না গিয়ে যদি টাউনের সবাই মিলে ফ্র্যাংককে নিরস্ত করা সম্ভব হয়।
নলিনীর কাছে বিদায় নেওয়ার প্রাক্কালে ফকির প্রতিশ্রুতি দিল ঘরে ফিরে এসে চিরদিনের জন্য ছেড়ে দেবে দস্যুবৃত্তি। পরে খুঁজে পাওয়া গেল দু’টি মৃতদেহ, একটি দস্যুসর্দারের আর তাকে আঁকড়ে পড়ে থাকা নলিনীর। সুজার সেনা কিন্তু সেই যুদ্ধে পরাজিত হল।
হাতি চারপেয়ে বিশালকায় জীব। পর্বতের মতো। দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার বাহন। তবে বিশ্বকর্মা এখন থার্ড বেঞ্চের ঠাকুর। প্রথম বেঞ্চে হাতিমুখো সিদ্ধিদাতার অধিষ্ঠান।
দক্ষিণ ভারতে হিন্দুধর্মের দেবদাসী প্রথা, ইসলাম ধর্মের খানকা ব্যবস্থা কিংবা হিব্রু বাইবেলে মোজেসের ভোগের উদ্দেশ্যে কুমারী মেয়ে ছাড়া বাকি সকল নারী-পুরুষদের হত্যা করার বিধান কি একই ধর্মীয় সুতোয় বাঁধা নয়?
অতীতের জলতরঙ্গে ক্ষণিক পা ডুবিয়ে আমরা বর্তমানের সিঁড়ি ভাঙি, ভেঙে এসে দাঁড়াই ভবিষ্যতের চাতালে। কত কিছুই তো পুরনো হয়ে যায় জীবনে। ঘড়ি। ছাতা। কলম। পাড়া। প্রেমিকা। হয় না শুধু ঘর। কখনও হবেও না
রাষ্ট্রনেতাদের জনপ্রিয়তা অর্জনের এ আর এক কৌতুককর প্রয়াসও বটে।
কন্যা বেলা ভাগীদার হননি কবির নোবেল পাওয়ার খবরে। কারণ তখন চার বছরের শীতল সম্পর্ক শুরু হয়েছে। ক্ষমা চেয়ে একের পর এক চিঠি লিখে গেছেন কবি– মেয়েকে, জামাইকে, তবু তাঁরা কাছে আসেননি। মেয়ে বাবাকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে, জামাই-শ্বশুরের প্রতি বিদ্বিষ্ট হয়েছে। আর রবীন্দ্রনাথ নিজের সহ্যশক্তি দিয়ে তা সহ্য করে গিয়েছেন।
সিনেমা, সাহিত্য, স্মৃতিকথা থেকে বোঝা যায়, দেশভাগের পরে বহু বাঙালি মেয়ের, বিশেষত উদ্বাস্তু মেয়ের রোজগারের সুযোগ মেলে টাইপ-শর্টহ্যান্ডের কাজে।
এ সংসারে অন্যায় করেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর! যদি পাওয়া যেত, তাহলে বোধহয় দেখতে পেতাম শনির দৃষ্টি বিপদ ছাড়াও শান্তি আনে কত।
রাজার শহর বর্ধমানের চিত্রাবলিদের পাড়ায় এখনও এক ‘একলা’ বৈশাখের লড়াই। অনেকের সে ইতিহাস আজও অজানা। চুপিচুপি সে লড়াই চলে নিজেদের নিয়ে জীবনের অন্ধকারে। এবং সেখানে তাঁদের একার একাকে নিয়েই লড়তে হয় নিত্যদিন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved