Robbar

চিত্রনাট্য পড়ে শোনাল ঋতুদা, কিন্তু ‘চোখের বালি’র নয়

হাজারো অশান্তির মধ‌্যে একমাত্র আরামের জায়গা চন্দ্রবিন্দুর রিহার্সাল।

→

তুই কি অ্যাসিস্ট করতে পারবি আমায় ‘চোখের বালি’তে?

চোখের বালি’ আমার মোটেই পছন্দের উপন‌্যাস নয়। ওই তিন সম্পর্কের কমপ্লেক্সিটি নিয়ে রবীন্দ্রনাথও ঘোরপ‌্যাঁচে পড়েছিলেন নিশ্চয়ই, নইলে অতবার কেউ শেষ অধ্যায় বদলায়!

→

জীবনের প্রথম চাকরি খোয়ানোর দিনটি দগদগে হয়ে রয়েছে

আমি একটা গান বেঁধেছিলাম অ্যাফ্রো স্টাইলে, চন্দ্রিলকে বললাম, যদি সত্যি একজন আফ্রিকানকে দিয়ে গাওয়াই। আইডিয়াতে সবাই খুব উত্তেজিত, কিন্তু তেমন গায়ক মিলবে কোথায়?

→

উত্তমের অন্ধকার দিকগুলো প্রকট হচ্ছিল আমাদের কাটাছেঁড়ায়

প্রসিদ্ধ সাংবাদিক রঞ্জন বন্দ‌্যোপাধ‌্যায়ের কাছ থেকে শোনা, সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে উত্তম গলা চড়িয়ে সুপ্রিয়াকে বলছেন, কী শাড়ি ও ব্লাউজ তিনি পরে আসবেন রাতের পার্টিতে।

→

সুপ্রিয়া-উত্তমের কন্যাসন্তান হলে নাম ভাবা হয়েছিল: ভ্রমর

দ্বিতীয় পর্বে এমন একটা কথা বললেন সুপ্রিয়া দেবী, কন্ট্রোল রুমে সকলে নড়েচড়ে বসল।

→

ধর্মতলায় ঢিল ছুড়লে যে মানুষটার গায়ে লাগবে, সে-ই উত্তম ফ্যান

ঋতুদার মুখের অভিব‌্যক্তি অনেকটা, আজকালকার ছেলেমেয়েগুলো এইসান দিগগজ পক্ব।

→

পরিচালক হলে খিস্তি দিতে হয় নাকি!

এর’ম নরমসরম স্বভাবের ডিরেক্টর হলে চলবে? সকাল থেকে একটা গাল পর্যন্ত দেয়নি।

→

সেই প্রথম কেউ আমায় ‘ডিরেক্টর’ বলল

জীবন যে আসলে এক্সট্রাভ্যাগেন্ট, জানতে শিখলাম ঋতুদাকে দেখে।

→