ঘি-তে ডুবিয়ে তবেই ডালের সঙ্গে বাটি মেশাতে হবে, আর মাঝে মাঝে ঘোলে চুমুক দিতে হবে।
আসলে খিচুড়ি এক নির্ঝঞ্ঝাট খাবার, যা বানাতে বেশি ঝক্কি সামলাতে হয় না, যার সঙ্গে ল্যাদের এক অবৈধ সম্পর্ক আছে।
ভারতে কি বার-বি-ক্যু হত না? অবশ্যই হত, আর সেটাও হাজার হাজার বছর ধরে হয়ে আসছে।
ইমামবাড়া সম্পূর্ণ হলে আনন্দে মাতোয়ারা নবাব সব শ্রমিকদের বিরিয়ানি খাওয়াতে গিয়ে দেখেন রাজকোষে পর্যাপ্ত মাংস কেনার মতো টাকা নেই। তারপর?
মুম্বইয়ের বড়ে মিয়াঁর ভেজা ফ্রাইয়ের রোল না খেয়ে কোনও মাংসপ্রেমী ইহলোক ত্যাগ করলে, তাকে ঈশ্বর কান ধরে ব্যাকলগ ক্লিয়ার করতে ফেরত পাঠাবে।
আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের ঘরে পায়েস বানানোর ধুম দেখেই বোধহয় সাহেবরা ঠিক করেছিল এই দেশ দখল করতে হবে।
আর্ল জন মন্তেগু আদেশ দেন দুই খণ্ড পাউরুটির মাঝে রোস্ট বিফ দিয়ে তাঁকে পরিবেশন করতে, যাতে চামচ- ছুরির ঝক্কি এড়িয়ে হাত দিয়েই খেতে পারেন আর খাওয়ার সময় জুয়া খেলতে পারেন।
একদম আমাদের নারকোল নাড়ুর স্বাদের ‘কোকোদা’ কলোম্বিয়াতে এতই জনপ্রিয় যে, সেখান থেকে অন্য লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে।
মিষ্টির দোকানে যে পটলের মধ্যে ক্ষির আর মিছরির পুর দেওয়া যে দোলমা পাওয়া যায়– ইরাকের ইহুদিরা এক্কেবারে একই রকম মিষ্টি খেয়ে আসছে বহু বছর ধরে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved