Robbar

গোয়েটের ভালোবাসার চিঠিই বাড়িয়ে দিয়েছিল ইউরোপের সুইসাইড প্রবণতা

গোয়েটে লিখেছেন ‘ফাউস্ট’-এর মতো বিপজ্জনক পাপের লেখা, সমাজ-সংসার ভাঙার লেখা, লিখেছেন মারাত্মক সব প্রেমপত্র, নাড়িয়ে দিয়েছেন সংসারের ভিত, সমাজের স্থিতি, প্রশ্ন তুলেছেন ন্যায়-অন্যায়ের পরিচিত অবয়ব নিয়ে।

→

লেখার টেবিল বাঙালির লাজ ভেঙে পর্নোগ্রাফিও লিখিয়েছে

কেউ কেউ বলছে, মুখে যতই গাল দেন বিদ্যাসাগর, তিনিও লুকিয়ে পড়েছেন অঘোর ঘোষের ড্রেনের পাঁচালী। আর মাইকেল নাকি বলেছেন, বিউটিফুলি ডার্টি!

→

পুরনো খাবার রোজ খাব না, মায়েরা এটা বলে না, আমি বলেছি

আজ বিশ্ব মা দিবসে রইল রাখি গুলজারের একান্ত সাক্ষাৎকার।

→

বঙ্গীয় সমাজে বোভেয়ার ‘সেকেন্ড সেক্স’-এর ভাবনার বিচ্ছুরণ কতটুকু?

কোথায় আমাদের সমাজে ‘সেকেন্ড সেক্স’ বইয়ের সেই পরমা, যার ভাবনার বিচ্ছুরণ তার একমাত্র সজ্জা, তার একমাত্র অলংকার, তার একমাত্র আলো, তার একমাত্র পরিচয় ও অভিজ্ঞান?

→

ভক্তদের স্তাবকতাই পাশ্চাত্যে রবীন্দ্র-কীর্তি স্থায়ী হতে দেয়নি, মনে করতেন নীরদচন্দ্র চৌধুরী

রবীন্দ্রনাথের আসল রূপটা তাহলে কী? নীরদবাবুর ধারণায় তাঁর যে রূপ এসেছে সেটা দ্বিধাবিভক্ত। এক দিক আত্মসমাহিত রবীন্দ্রনাথের। অন্যদিক আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথের।

→

একাকিত্বের নিঃসঙ্গ জলসাঘরে মারিও ভার্গাস লোসা যেন ছবি বিশ্বাস!

ভার্গাস, আপনার লেখায় রক্তমাংসের যৌনতা থেকে বাঙালির বাপের সাধ্য নেই মুখ ফিরিয়ে নেয়। আমি চেটেপুটে খেয়েছি। আপনার গম্ভীর লেখা যে বাজারে খেয়েছে, তার একটা বড় কারণ তো অকপট দেহবাদ!

→

জীবনের বাইশ গজে যে নারী শচীনের পরম প্রাপ্তি

এয়ারপোর্ট থেকে বাড়ি ফিরে অঞ্জলি নাকি বাবা-মায়ের কাছে সেই দিনই আপাতভাবে মজা করে ঘোষণা করল, সে আজ এয়ারপোর্টে এমন এক মানুষকে দেখতে পেয়েছে যাকে সে বিয়ে করতে চায়!

→

যা যা লেখোনি আত্মজীবনীতেও, এইবার লেখো, রাস্কিন বন্ডকে বলেছিল লেখার টেবিল

বইয়ের নাম ‘হোল্ড অন টু ইওর ড্রিমস’। লেখক রাস্কিন বন্ড। পেঙ্গুইন বুকস থেকে প্রকাশিত। যতদূর জানি ২০২৪-এ প্রকাশিত এই বই এখনও পর্যন্ত রাস্কিন বন্ডের সাম্প্রতিকতম।

→

ফিওনার সেই লেখার টেবিল মুছে দিয়েছিল মেয়েদের যৌনতা উপভোগের লজ্জারেখা

ফিওনা আমাদের পর্ন সম্পর্কে নারীর লাজলজ্জাহীন মনের কথার মধ্যে নিয়ে যাচ্ছেন। কথায় কথায় মেয়েরা স্বীকার করছে তাদের যৌন ইচ্ছের সঙ্গে কেমন আগুন সুতো বুনে দিচ্ছে আধুনিক পর্নোগ্রাফি।

→

বাঙালি নয়, আন্তর্জাতিক বাঙালির সংজ্ঞায় স্পিভাক এসে পড়বেনই

তুলনাহীন স্পিভাকের অনর্গল যুক্তিবাদী বাগ্মিতা। তাঁর সন্ধান ও প্রকাশের, তাঁর যুক্তির এবং ভাষার কত যে মুহূর্ত জ্বলজ্বল করছে স্মৃতিতে কী বলব! তখন তিনি তাঁর বিতর্ক উজ্জ্বল, বোধ শাণিত, ভাষায় অব্যর্থ যৌবনে। গোল টেবিলের আর সবাই বিদেশি পুরুষ। একমাত্র নারী তিনি। এবং বাঙালি। হাতে জ্বলছে সিগারেট। সিগারেট মুখে তীব্র আগুনবিন্দু যেন তাঁরই দার্শনিক চেতনা, তাঁরই ধ্যানবিন্দু !

→