আশু মজুমদারের বিক্ষত মৃতদেহ পরিবার বা বন্ধুদের হাতে তুলে না দিয়ে, কড়া প্রহরায় পুলিশের গাড়ি করে নিয়ে যাওয়া হয় কেওড়াতলা শ্মশানে।
গোড়া থেকেই বাথ পার্টি সরকারের গোয়েন্দাদের শ্যেন-নজর পড়ল জামিল রন্জ্বার-এর ওপর, থোড়াই পরোয়া তাতে!
শুধু... একজন প্রেমিক ছিল তাঁর। একজনই প্রেমিক ছিল তাঁর। কবিতা! শত অভাবেও কবিতা ছেড়ে যায়নি তাঁকে।
গোলসোরখি যে বক্তব্যটি রেখেছিলেন, তাকে সারা পৃথিবীর বিপ্লবীদের শ্রেষ্ঠ ‘কোর্টরুম স্পিচ’-এর একটি বলে ধরা হয়ে থাকে।
তিমিরের মাস্টারমশাই শঙ্খ ঘোষ লিখেছিলেন, ‘অনেক দূর থেকে, পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে এসে, আজ যখন তিমিরের কথা ভাবি, সে আর নিছক কোনো ব্যক্তি হয়ে থাকে না, হয়ে ওঠে যেন প্রতীক...।’
পোড়া ধ্বংসস্তূপে খুঁজে পাওয়া গেল হিবা কামাল সালেহ্ আবু নাদার লাশ। আর তাঁর কবিতার খাতাটিও।
জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এসেছিল, ছবির মতো সুন্দর থাকার জায়গা ছিল। কিন্ত ওই যে! পরাধীন স্বভূমি ডাক দিল!
তাঁর শেষ বার্তা ছিল, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা একদিন কালো মানুষেরাই শাসন করবেন, এবং আজ যাঁরা নিজের জীবন উৎসর্গ করছেন, তাঁরা তা দেশের সেই অনাগত স্বাধীনতার জন্যেই করছেন।’
চেরবন্ডা রাজু নিরপেক্ষ কবি থেকে যেতে চাননি। এটা জেনেই যে তিনি রাষ্ট্রের শত্রু বলে চিহ্নিত হবেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved