Robbar

গান্ধিনগরে রাত্রি

আশু মজুমদারের বিক্ষত মৃতদেহ পরিবার বা বন্ধুদের হাতে তুলে না দিয়ে, কড়া প্রহরায় পুলিশের গাড়ি করে নিয়ে যাওয়া হয় কেওড়াতলা শ্মশানে।

→

সিলারের পাপড়ি অথবা একজন পেশমেরগার মৃত্যু

গোড়া থেকেই বাথ পার্টি সরকারের গোয়েন্দাদের শ্যেন-নজর পড়ল জামিল রন্‌জ্‌বার-এর ওপর, থোড়াই পরোয়া তাতে!

→

ডানার পালকে সূর্যকে নিয়ে…

শুধু... একজন প্রেমিক ছিল তাঁর। একজনই প্রেমিক ছিল তাঁর। কবিতা! শত অভাবেও কবিতা ছেড়ে যায়নি তাঁকে।

→

প্রিয় কমরেড, এসো একসাথে মরি

এদেশরই মানুষ ওরা, একদিন আমাদের কবরে ঠিকই ফুল নিয়ে দাঁড়াবে, দেখো!

→

প্রাণভিক্ষা? বেছে নিই মৃত্যুর অহংকার বরং!

গোলসোরখি যে বক্তব্যটি রেখেছিলেন, তাকে সারা পৃথিবীর বিপ্লবীদের শ্রেষ্ঠ ‘কোর্টরুম স্পিচ’-এর একটি বলে ধরা হয়ে থাকে।

→

তিমিরের অন্তে যদি তিমিরবিনাশ

তিমিরের মাস্টারমশাই শঙ্খ ঘোষ লিখেছিলেন, ‘অনেক দূর থেকে, পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে এসে, আজ যখন তিমিরের কথা ভাবি, সে আর নিছক কোনো ব্যক্তি হয়ে থাকে না, হয়ে ওঠে যেন প্রতীক...।’

→

অক্সিজেন মৃতদের জন্য নয়!

পোড়া ধ্বংসস্তূপে খুঁজে পাওয়া গেল হিবা কামাল সালেহ্‌ আবু নাদার লাশ। আর তাঁর কবিতার খাতাটিও।

→

আকাশে তারারা জ্বলছে, ফ্যলাস্তিনকে ভয় দেখিও না!

জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এসেছিল, ছবির মতো সুন্দর থাকার জায়গা ছিল। কিন্ত ওই যে! পরাধীন স্বভূমি ডাক দিল!

→

কোথায় লুকোবে কালো কোকিলের লাশ?

তাঁর শেষ বার্তা ছিল, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা একদিন কালো মানুষেরাই শাসন করবেন, এবং আজ যাঁরা নিজের জীবন উৎসর্গ করছেন, তাঁরা তা দেশের সেই অনাগত স্বাধীনতার জন্যেই করছেন।’

→

আমার দুঃখের কথা কি পাথরকে বলব?

চেরবন্ডা রাজু নিরপেক্ষ কবি থেকে যেতে চাননি। এটা জেনেই যে তিনি রাষ্ট্রের শত্রু বলে চিহ্নিত হবেন।

→