রবীন্দ্রনাথ তাঁর লেখার টেবিলে বসে লিখলেন তাঁর ‘আত্মহত্যার চিঠি’, যে চিঠি তাঁর কৌতুকী বিয়ের চিঠি বলেই পরিচিত।
ইদানীং আমার আঁকা বাঁশগাছের গোঁয়ারতুমি বেড়েছে। রক্তের অন্তর্গত ছটফটানি দেখা যাচ্ছে।
আমার অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে ওই অবজেক্টগুলো যেন অভিনীত চরিত্রকে ছুঁয়ে যাচ্ছে, খুঁটে খুঁটে দেখছে আমার ভিতরের পারা-না পারা, আনন্দ-যন্ত্রণাকে।
যে দেশে বঙ্গবন্ধুর মূর্তি ভাঙচুর চলে, রবীন্দ্রনাথ আক্রান্ত হন, সে দেশের প্রতি মাঠে-ময়দানে অত মায়া-মমতা দেখানোর তো প্রয়োজন নেই। সোনার বাংলা এখন সে দেশে সোনার পাথরবাটি মাত্র!
পাকিস্তানের বিপক্ষে সাফল্য ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশকে আলাদাভাবে চেনাবে। টাইগারদের অবস্থান বদলাবে ক্রিকেট বিশ্বের চোখে।
সিনেমার ক্ষেত্রে যদি সম্পাদকের ভূমিকা টের পাওয়া যায়, তাহলে বুঝতে হবে সম্পাদনা ভালো হয়নি।
এঁরা না থাকলে আপনার মহামূল্য গ্রন্থটি পর্যবসিত হত স্রেফ কতগুলো লুজ্ শিটের গুচ্ছে।
মাঝে মধ্যে ঘুড়ির সুতো ছেড়ে কেবল লাটাইয়ের টানেই ব্যালেন্স করে ওড়ানো হয় ঘুড়িখানা। রাহুল দ্রাবিড়ও সে ছেড়ে খেলার লোক।
মহাভারতে এক লাটাইধারী হলেন কৃষ্ণ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved