E-Robbar
কয়েক মিনিট পরেই দোতলা থেকে ‘পড়ে গেছে, পড়ে গেছে’ চিৎকার কানে এল।
অনুব্রত চক্রবর্তী ও
মা সামান্য জোর দিয়ে বলেছিলেন যে ওগুলো অন্য ধরনের রুমাল, মেয়েদের।
বাঙাল বনাম ঘটি, চিরাচরিত সেই দ্বন্দ্ব, এখন প্রায় মিলিয়ে গিয়েছে।
শিক্ষকদের গম্ভীর ধমক– অমুকের ভাই হয়ে এ’রকম বাঁদর হচ্ছ তুমি? লাস্ট বেঞ্চে পাঠিয়ে দেব কিন্তু।
প্রণাম করতে গিয়েছিলাম, থামিয়ে দিয়েছিলেন ধূর্জটিকাকু।
সপ্তাহান্তের সন্ধেবেলা, সুখেন দাস টিবি-কে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেন টিভি-র মাধ্যমে। ছবিতে তাঁর যখন তখন ওই রোগ ধরা পড়ে, মুখ দিয়ে রক্ত ওঠে।
‘ডোম’ শব্দটি ভয়ের সঞ্চার করত মননে। কারণ ডোমের সঙ্গে মৃতরা জড়িত। কিছুটা ঘৃণাও থাকত কি? না কি হাইজিন চিন্তা?