সাহিত্যের মধ্যে অকারণ ছবি এনে চোখ ভোলানো ছেলেমানুষি পছন্দ করতেন না রবিঠাকুর।
একের সঙ্গে অন্যের মিলেমিশে থাকা, এবং অপর একজনকে ছাড়া নিজেকে প্রকাশের কোনও উপায় নেই, সেই বোধটাই নাটকে সব সময় অনুভব করেছি।
এত তাড়াতাড়ি যে উত্তমকুমার চলে যাবেন, কেউ ভাবেনি, দূরদর্শন কর্তৃপক্ষও নয়। তাই তাঁর কোনও সাক্ষাৎকার গৃহীত হয়নি, হয়তো তিনি সময় দিতে পারেননি, সে ক্ষতি আমাদের।
বিনোদবিহারী বুঝলেন, ‘ব্লাইন্ডনেস ইজ আ নিউ স্টেট অফ বিয়িং’।
১৯৮৩ সালের শরৎকালের কোনও এক সময়কার ঘটনা, কোন একটা উৎসব উপলক্ষে পি.সি. সরকার (জুনিয়র) এখানে ম্যাজিক দেখাতে এসেছিলেন। আমরা অনেক কষ্টে টিকিট জোগাড় করে সেই অনুষ্ঠান দেখতে গিয়েছিলাম।
ভূপেনদা ডালভাতমার্কা বাংলায় কথা বলতেন আর গল্প করতে খুব ভালোবাসতেন। শেষের দিকে শরীর ভেঙে যাওয়াতে উনি খুব একটা বাইরে বেরচ্ছিলেন না। ঘরবন্দি অবস্থায় তাঁকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য কল্পনা এবং ললিতাদি দু’জনের কাছ থেকে ডাক পড়ত আমার।
১৯৮৮ সালে ট্রেসি রিলিজ করেন এই গান, ‘বিহাইন্ড দ্য ওয়ালস’। গানটি একটি প্রতিবেশীর দৃষ্টি দিয়ে লেখা। দেওয়ালের ওপার থেকে ভেসে আসা নিপীড়নের শব্দ শুনে, প্রতিবেশী আন্দাজ করছেন কী চলছে!
চিঠি লিখে ২৫তম মধুচন্দ্রিমায় হানিমুন সুইটে যাওয়ার নেমতন্ন করেছিলাম বুদ্ধদেব গুহ ও ঋতু গুহকে।
‘ফেরিওয়ালার মৃত্যু’ নাটকের মঞ্চসজ্জা করেছিলেন খালেদ চৌধুরী। আর আলোকসম্পাতে ছিলেন তাপস সেন।
রাজনীতির ক্ষেত্রে যেমন ছিল ‘বন্দেমাতরম’ তেমনি খেলার ক্ষেত্রে ‘মোহনবাগান’। অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত একথা লিখেছিলেন ‘কল্লোল যুগ’-এ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved