অমিয় চট্টোপাধ্যায়কে মেরে ফেলা সবচেয়ে জরুরি ছিল বোধহয়। জেল হাসপাতালের সামনে তাঁর সংজ্ঞাহীন শরীরটাকে ফেলে গলায় বাঁশ রেখে, তাতে দু’দিকে চারজন উঠে নেচে নেচে চাপ দিয়ে তাঁর মৃত্যু– না কি তাঁর অমরত্ব– নিশ্চিত করা হয়।
বিজ্ঞান যতটা বাতিল করার কথা বলবে, শিল্প বলবে না, শিল্প মনে রাখবে। বলে দেবে, মনে করিয়ে দেবে ইতিহাসগুলো।
রঙিন সেই কলকাতায় কথায় কথায় উচ্ছেদ হত না। ‘চৌরঙ্গীর আলো এবং লোডশেডিং’ সেখানে সহবাস করত।
রবীন্দ্রনাথের চিত্রভাবনার আড়ালে আছে বিশের দশকে বিভিন্ন মিউজিয়াম ও গ্যালারিতে বিদেশি ছবি ও ভাস্কর্য দেখার অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে পেরুভিয়ান শিল্পকলা এবং জার্মান এক্সপ্রেশনিস্ট আর্টের সঙ্গে তাঁর সম্যক পরিচয়।
সবই এখন বিনা প্রয়োজনের ঐশ্বর্য। এখন তার দেওয়ার আনন্দ।
শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ যে সামাজিকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন তা শ্রীকে শ্রীময় বলেই গুরুত্ব দিত, দামি বস্তুকে শ্রীময় বলে ভাবত না।
‘ফাইনালি ভালোবাসা’ (২০১৯) ছবিতে অঞ্জন বলা চলে আমাকে প্রায় ধরে-বেঁধে নিয়ে গিয়েছিল একটা সিন করাতে।
এসব জনশ্রুতি ছাপার অক্ষরে যত কম প্রচারিত হয়, ততই ভালো নয় কি?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved