উনি আমাকে একাডেমির যে কোনও অনুষ্ঠানে যে কোনও দিন প্রবেশের একটা ছাড়পত্র লিখে দিয়েছিলেন। আমি সেটা কোনও দিনই কাজে লাগাইনি। তাতে তিনি ক্ষুণ্ণ হয়েছিলেন।
রবীন্দ্রনাথ হেমন্তবালা দেবীকে এক চিঠিতে এই বলির বীভৎস দৃশ্যের কথা লিখেছিলেন।
ফিলিপিনসের অর্ধশতাব্দীব্যাপী জনযুদ্ধ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাটুকু না থাকলে আপনি কেরিমা তারিমানকে মোটেই বুঝতে পারবেন না।
একদিকে কলকাতার বাইরের এই অঞ্চলগুলিতে নানা পরিবর্তন আসে, আর অন্যদিকে শহরের চারিত্রিক বিন্যাসও বেশ বদলে যায়।
আমরা সেইসব সারেগামা পেরিয়ে যদি ভাবি, স্মৃতিকে পেরিয়ে গিয়েও সময়কে চেনা যায়, হয়তো সেখানে চিহ্ন হিসেবে আমরা পেয়ে যাব গানকেই।
মস্কোতে রবীন্দ্রনাথ সরাসরি ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন একদল শিল্পী ও সমালোচকের কাছে। তবে অবশ্যই দোভাষীর মাধ্যমে।
সুকুমারকথিত হযবরল-র সেই একটা লোক যে বাড়ির নাম ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ রাখতেই সেটা ভেঙে পড়ে গিয়েছিল– সেই ফরমুলাকেই যেন অনেকদূর অবধি এগিয়ে নিয়ে গেছেন এই মেধাবিনী, যিনি কর্মসূত্রে আইটিবাজ।
সমর চক্রবর্তী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি আলাদা। তিনি ‘জওয়ান’। চরম ধারালো, চলমান এক ‘অফ কাটার’!
রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করতেন, সমস্ত মানুষের সুখদুঃখকে এক করে একটি পরম বেদনা, পরম প্রেম আছে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved