তথ্যচিত্রটি দেখতে দেখতে এই প্রশ্ন বারবার ঘুরপাক খায়। ভালো-মন্দের যে ভেদাভেদ আমরা সযত্নে পুষে রাখি, তার হিসেব কে রাখবে? এই মানসিক ব্যাধিকে আমাদের মন থেকে সরাবে কে?
এখানে ‘অথৈ’ বাংলা সিনেমা বানানোর একটা নতুন ভাষা দেখিয়েছে, যেটা সিরিয়াল সিরিয়াল সিনেমাও নয়, আবার সস্তা দক্ষিণী ছবির কপিও না, বরং একটা একশো ভাগ নিও-বাঙালি উদ্ভাবন।
আমরা সেইসব সারেগামা পেরিয়ে যদি ভাবি, স্মৃতিকে পেরিয়ে গিয়েও সময়কে চেনা যায়, হয়তো সেখানে চিহ্ন হিসেবে আমরা পেয়ে যাব গানকেই।
সুরই আদতে মিত্রা, দর্পণা, মিনার, প্রাচী-র অন্ধকারের সীমা ছাড়িয়ে সিনেমাহল-কে করে তুলেছিল, সততই জনতার।
উত্তর কলকাতার এক যুবক, যে কিনা অমন অস্থির সময়েও পুলিশের চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, সে রোয়াকে আড্ডা মারতে এসেই বলত, ‘ও সামভা, কিতনে ইনাম রাখা হ্যায় সরকার হাম পর?’
লিঙ্গ-যৌনতা ও মনস্তত্ত্বের বিবিধ প্রকরণ নিয়ে এমন গভীর নির্মাণ বিশেষত সিরিজ, এর আগে তেমন করে চোখে পড়েনি।
অঞ্জনদা আমাকে বলেছিলেন, লোকে আমাকে পাহাড়-পাহাড় বলে বটে, আমি কিন্তু আসলে কলকাতা।
এক মধ্যবিত্ত পরিসর থেকে লড়াই করে গ্র্যান্ডমাস্টার হয়ে ওঠার গল্প বলে ‘দাবাড়ু’।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved