মানুষের মন কেবল যুক্তির ও বিশ্লেষণের বিষয় নয়, মনে করতেন রবীন্দ্রনাথ।
উল্লেখ্য, বিষয় নগ্ন পুরুষ হলেও এরা বাস্তবের প্রত্যক্ষ আবেদন থেকে দূরে।
একদিকে অনেককে হারিয়েও আর একদিকে এককে পাওয়া যায়– এই কথাটি জানার সুযোগ আমাদের জীবনেই ঘটে।
বুদ্ধদেব বসু তাঁর ‘আমার যৌবন’-এ কিংবা অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘কল্লোলযুগ’-এ তরুণ সাহিত্যমোদীদের যে আড্ডা দেওয়ার বিবরণ দিয়েছেন তেমন আড্ডা থেকে রবীন্দ্রনাথ দূরে থাকতেন।
এ ছবিতে সমগ্র চিত্রপট জুড়ে নগ্নিকার আবক্ষ প্রতিমা দর্শকের দিকে সরাসরি অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে। ছবিটির রচনাকাল ১৯৩৪, ডিসেম্বর।
তপোবনে ভারতবর্ষের ঋষি যে কথা বলেছেন, পল্লিগ্রামের বৈরাগী বাউলের মুখেও সেই একই কথার সুর শুনলেন রবীন্দ্রনাথ।
প্যারিসের প্রদর্শনীতে শুভ্র পোশাকে রবীন্দ্রনাথ প্রবেশ করতেই দর্শকের মুখ থেকে একটা শব্দ যেন অজান্তে বেরিয়ে এসেছিল– ‘প্রোফেট’।
দান আর ব্যয়ের পার্থক্যের কথা মনে করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য নিজের প্রতিষ্ঠানের কাজে লাগাননি রবীন্দ্রনাথ– মূলধন হিসেবে জমা রেখেছিলেন গ্রামীণ সমবায় ব্যাঙ্কে, তাঁর পল্লিপ্রজারা সেই সুদের টাকার সুবিধে পেতেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved