আজকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, আসলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের সরকার ও আওয়ামি লীগ দলটিও চায়নি বুদ্ধিজীবীদের স্বাধীন, মুক্ত কণ্ঠস্বর।
যেমন আলতোভাবে ধরে লাশ কবরে নামানো হয়, সেভাবেই তিনজন তিনদিক থেকে ধরে বিছানার চাদর-সহ ট্রলিতে উঠিয়েছিলাম সিয়ামকে।
রক্তদাতা বা দাত্রী সুস্থ কিংবা তাঁর কোনও সংক্রমণ রয়েছে কি না, সেটাই বিবেচ্য হোক। তাঁর যৌন পরিচয় বা পেশা নয়।
১৯৪৮ সালের লন্ডন অলিম্পিক বাঙালি ভুলে গেল কেন?
একুশে আইন বাংলাদেশেই একমাত্র দেখা যাচ্ছে, তা তো নয়। আমাদের দেশের এটা চিরাচরিত সমস্যা।
শাফিন আহমেদ বেঁচে থাকবেন চিরদিন আমাদের কানে, আমাদের স্মৃতিতে।
সাম্প্রতিক প্যারিস-অলিম্পিকের একটি খবরে আবার মানুষ কানাঘুষো শুরু করেছে। অলিম্পিকের সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা জিনিসও এবার ‘ফিরেছে’, তা হল কন্ডোম। অলিম্পিক আর কন্ডোম? সত্যিই তাই।
পুরো বিষয়টাই আদতে গিয়ে ঠেকছে মেয়েদের নিজের এজেন্সি পাওয়া নিয়ে, যে দাবি পিতৃতন্ত্রের বিলকুল না-পসন্দ।
তাঁর চিত্রভাষার স্বাতন্ত্র্য ও মেহিকোর নবলব্ধ আত্মপরিচয়ের রাজনীতিকে ইউরোপীয় আভা গার্দের হেজিমনি গ্রাস করুক, ফ্রিদা চাননি তা কখনও।
নানা রকমের বাঘের পুতুল। এখনও বেঁচে আছে এই বাংলায়। কিন্তু কতদিন?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved