একুশ শতকের পৃথিবীতে দ্বৈত সত্তা নিয়ে বাঁচে ক'টা দেশ, জানা নেই। কেউ বাঁচুক, না-বাঁচুক, ফ্রান্স বাঁচে।
প্যারিস অলিম্পিক থেকে খারাপও নয়, ভালোও নয়– এমন একটা অম্লমধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরেছেন ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা।
জাঁকজমকে না পারুক, বিতর্কে টোকিও অলিম্পিককে টেক্কা দিয়েছে প্যারিস।
একদিন আসবে, যে দিন হিন্দুস্তানিদের পাকিস্তান, আর পাকিস্তানিদের হিন্দুস্তান যেতে কোনও বাধা থাকবে না! কোনও ভিসা লাগবে না!
মহিলাদের খেলার সম্প্রচারের পরিমাণ বাড়ানোর এবং সেখানে খেলার দক্ষতাকেই প্রাধান্য দেওয়ার আশু প্রয়োজন।
খেলিফের প্রতি নেটিজেনের বিরুদ্ধতার কারণ তাই, আর যাই হোক, তা ‘মেয়েদের সমানাধিকারের’ দাবিতে নয়। সমস্যা অবশ্যই খেলিফের লম্বা, পেটানো পেশিবহুল চেহারা– যা বহু মানুষের মতে ‘নারীসুলভ’ নয়। অর্থাৎ, অলিম্পিক খেলার যোগ্যতা অর্জন করা ক্রীড়াবিদ পাশ করতে পারেননি আমাদের বিউটি প্যাজেন্টে। দুইক্ষেত্রেই লজ্জা আমাদের। তবুও খেলিফ জিতলেন, সোনা ছাড়া আর কীই বা পেতে পারতেন তিনি?
পদক যাঁরা পাচ্ছেন, যাঁরা পাবেন, তাঁদের কুর্নিশ জানাতেই হয়। আর যাঁরা পেলেন না, তাঁদের হার্ডওয়ার্কটাও ফেলনা নয়। সেটাও ভীষণ রকম শিক্ষণীয় একটা ব্যাপার।
ঘৃণার পৃথিবীতে ভালোবাসাকে জয় করেছেন বিনেশ। চিরকালের মতো।
গ্রীষ্মের তপ্ত অপরাহ্নে পশ্চিম আকাশ কালো করে আসা কালবৈশাখীর আগে কেউ কি সবুজ মাঠে বল পায়ে ছেত্রী হতে চেয়েছিল?
একজন খেলোয়াড়, যিনি দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন, তাঁর রেলা থাকতেই পারে, কিন্তু রেলাচর্চার পাশে, সেই আত্মবিশ্বাস অর্জনের পথটুকুর কথাও স্মরণ করা হোক।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved