নর্থ চ্যানেল পার করা ভারতের প্রথম মহিলা সাঁতারু সায়নী দাসের একান্ত সাক্ষাৎকার।
সমস্ত বঞ্চনা ভুলে, সমস্ত তিক্ততাকে দূরে ঠেলে এভাবেই হাসতে থাকুন ‘গব্বর’।
ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান-মহামেডান। পথে। চিৎকারে। আন্দোলনে। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। একসঙ্গে। কাঁধে কাঁধ। একেই কি দৃশ্যের জন্ম বলে?
একুশ শতকের পৃথিবীতে দ্বৈত সত্তা নিয়ে বাঁচে ক'টা দেশ, জানা নেই। কেউ বাঁচুক, না-বাঁচুক, ফ্রান্স বাঁচে।
প্যারিস অলিম্পিক থেকে খারাপও নয়, ভালোও নয়– এমন একটা অম্লমধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরেছেন ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা।
জাঁকজমকে না পারুক, বিতর্কে টোকিও অলিম্পিককে টেক্কা দিয়েছে প্যারিস।
একদিন আসবে, যে দিন হিন্দুস্তানিদের পাকিস্তান, আর পাকিস্তানিদের হিন্দুস্তান যেতে কোনও বাধা থাকবে না! কোনও ভিসা লাগবে না!
মহিলাদের খেলার সম্প্রচারের পরিমাণ বাড়ানোর এবং সেখানে খেলার দক্ষতাকেই প্রাধান্য দেওয়ার আশু প্রয়োজন।
খেলিফের প্রতি নেটিজেনের বিরুদ্ধতার কারণ তাই, আর যাই হোক, তা ‘মেয়েদের সমানাধিকারের’ দাবিতে নয়। সমস্যা অবশ্যই খেলিফের লম্বা, পেটানো পেশিবহুল চেহারা– যা বহু মানুষের মতে ‘নারীসুলভ’ নয়। অর্থাৎ, অলিম্পিক খেলার যোগ্যতা অর্জন করা ক্রীড়াবিদ পাশ করতে পারেননি আমাদের বিউটি প্যাজেন্টে। দুইক্ষেত্রেই লজ্জা আমাদের। তবুও খেলিফ জিতলেন, সোনা ছাড়া আর কীই বা পেতে পারতেন তিনি?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved