Robbar

ফেয়ার প্লে

চোখের সামনে নীরজ চোপড়াকে সোনা জিততে দেখতে চাই

পদক যাঁরা পাচ্ছেন, যাঁরা পাবেন, তাঁদের কুর্নিশ জানাতেই হয়। আর যাঁরা পেলেন না, তাঁদের হার্ডওয়ার্কটাও ফেলনা নয়। সেটাও ভীষণ রকম শিক্ষণীয় একটা ব্যাপার।

→

নিয়তির ওজন ১০০ গ্রাম, পদকহীন বিনেশ তবু জিতলেন অসংখ্য হৃদয়

ঘৃণার পৃথিবীতে ভালোবাসাকে জয় করেছেন বিনেশ। চিরকালের মতো।

→

উপত্যকার শৈশব বিস্ময় গোলকে প্রথম পা ছোঁয়াবে আর স্মরণ করবে সুনীল ছেত্রীকে

গ্রীষ্মের তপ্ত অপরাহ্নে পশ্চিম আকাশ কালো করে আসা কালবৈশাখীর আগে কেউ কি সবুজ মাঠে বল পায়ে ছেত্রী হতে চেয়েছিল?

→

পদক না পেলে দর্শকই বলত, অলিম্পিক্স কি চ্যাংড়ামির জায়গা?

একজন খেলোয়াড়, যিনি দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন, তাঁর রেলা থাকতেই পারে, কিন্তু রেলাচর্চার পাশে, সেই আত্মবিশ্বাস অর্জনের পথটুকুর কথাও স্মরণ করা হোক।

→

হ্যান্ডশেক না করার স্বাধীনতা

খেলা ও রাজনীতির শিকড় যদি মাটির গভীরে কোথাও গিঁট বাঁধা হয়ে থাকেই তবে ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের অলিম্পিক মঞ্চে করমর্দন প্রত্যাহারও তো একপ্রকার রাজনৈতিক স্টান্স– যা নেওয়ার সম্পূর্ণ অধিকার আছে ক্রীড়া প্রশাসকের।

→

‘মোহনবাগান দিবস’ একজন ভারতীয় ফুটবলারের কাছে যতটা আবেগের, আমার কাছেও তাই

অন্য ভারতীয় ফুটবলাররা যেভাবে ২৯ জুলাই ‘মোহনবাগান ডে’ পালন করে, আমিও সেভাবেই করেছি।

→

ব্যর্থতার ইতিহাস বাতিল করে এক ধন্যি মেয়ের সফল লক্ষ্যভেদ

ইতিহাস যদিও মনে রাখবে মনুর এই অদম্য লড়াইকে। যেখানে ব্যর্থতার পৃথিবী থাকবে, যেখানে সমালোচনার আস্ফালন থাকবে, সেখানে নিশ্চিত একজন মনুও থাকবেন। ভাবীকালের স্বপ্নকে আঁকড়ে। ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের জাগরণে।

→

অলিম্পিকের মঞ্চে রাজনৈতিক প্রতিবাদ, পথ দেখিয়েছিল ভারতীয়রাই

জার্মান চ্যান্সেলরকে স্যালুট না করা একান্তই ভারতীয় সিদ্ধান্ত। এবং এই প্রতিবাদ মতাদর্শগতভাবে মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহরুর নেওয়া নাৎসি-বিরোধী অবস্থান থেকে উদ্ভুত, তা অনস্বীকার্য।

→

চোট সারানোর সময় নেই, তাই আঙুল বাদেও দ্বিধাহীন ম্যাথিউ ডসন

‘ডেডিকেশন’ কাকে বলে, তার সংজ্ঞা বারবার দিয়ে গিয়েছেন বিশ্বের কিংবদন্তি খেলোয়াড়রা।

→

ধারালো ‘কাটার’-এর জন্য সমরের নাম হয়ে গিয়েছিল ‘চাকু’

সমর চক্রবর্তীকে মোহনবাগানে সই করাতে তাঁর গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন স্বয়ং চুনী গোস্বামী!

→