একজন খেলোয়াড়, যিনি দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন, তাঁর রেলা থাকতেই পারে, কিন্তু রেলাচর্চার পাশে, সেই আত্মবিশ্বাস অর্জনের পথটুকুর কথাও স্মরণ করা হোক।
খেলা ও রাজনীতির শিকড় যদি মাটির গভীরে কোথাও গিঁট বাঁধা হয়ে থাকেই তবে ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের অলিম্পিক মঞ্চে করমর্দন প্রত্যাহারও তো একপ্রকার রাজনৈতিক স্টান্স– যা নেওয়ার সম্পূর্ণ অধিকার আছে ক্রীড়া প্রশাসকের।
অন্য ভারতীয় ফুটবলাররা যেভাবে ২৯ জুলাই ‘মোহনবাগান ডে’ পালন করে, আমিও সেভাবেই করেছি।
ইতিহাস যদিও মনে রাখবে মনুর এই অদম্য লড়াইকে। যেখানে ব্যর্থতার পৃথিবী থাকবে, যেখানে সমালোচনার আস্ফালন থাকবে, সেখানে নিশ্চিত একজন মনুও থাকবেন। ভাবীকালের স্বপ্নকে আঁকড়ে। ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের জাগরণে।
জার্মান চ্যান্সেলরকে স্যালুট না করা একান্তই ভারতীয় সিদ্ধান্ত। এবং এই প্রতিবাদ মতাদর্শগতভাবে মহাত্মা গান্ধী ও জওহরলাল নেহরুর নেওয়া নাৎসি-বিরোধী অবস্থান থেকে উদ্ভুত, তা অনস্বীকার্য।
‘ডেডিকেশন’ কাকে বলে, তার সংজ্ঞা বারবার দিয়ে গিয়েছেন বিশ্বের কিংবদন্তি খেলোয়াড়রা।
সমর চক্রবর্তীকে মোহনবাগানে সই করাতে তাঁর গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন স্বয়ং চুনী গোস্বামী!
৯০ মিনিটের খেলায়, ৫৮ মিনিটে যখন তাকে তুলে নিলেন কোচ, মাত্র আধঘণ্টা খেলতে না পারার তিনি দুঃখে কাঁদলেন।
আজ জন্মদিন স্পেনের ‘বিস্ময় বালক’ লামিনে ইয়ামালের। তাঁকে নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ।
ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকাকে সাফল্যের শৃঙ্গে উড়তে দেখাটাই গৌতমের মোক্ষ, গম্ভীরের স্বপ্ন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved