Robbar

Manipur

রতন থিয়ামের নাট্যকেন্দ্র আসলে এক যৌথখামার, গানের ও নাটকের শিকড়ের মানুষদের তিনি একত্র করেছিলেন

রতন থিয়ামকে প্রথম দেখেছিলাম ‘নান্দীকার’-এর জাতীয় উৎসবে। যখন আমরা ‘হয়ে উঠছি’, আমাদের যৌবনে, তখন জাতীয় নাট্যোৎসবে জব্বর প্যাটেল, বিজয় মেহ্‌তা– সব ধরনের পরিচালকের কাজ দেখেছি। কিন্তু রতন থিয়ামের কাজ দেখে একেবারে ‘থ’ মেরে গিয়েছিলাম।

→

কীরকম থিয়েটারকর্মী হতে চাই, রতন থিয়ামকে প্রথমবার দেখেই স্থির করেছিলাম

যৌথ ভাবে থেকে থিয়েটারের জার্নির মধ্যে দিয়ে অভিনয়কে আবিষ্কার করা এবং কোথাও কারও মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজেদেরকে আত্মনির্ভর ভাবে গড়ে তোলা, যাতে নিজেদের সৃষ্টির প্রতি দায়বদ্ধ থাকা যায়, সেই ইচ্ছাশক্তিকে মনে গেঁথে দিতে পেরেছিলেন রতন থিয়াম, পেরেছিলেন ‘কোরাস রেপার্টারি থিয়েটার’-এর চলনের মধ্য দিয়ে।

→

থিয়েটার ভিলেজ গড়ে নাট্যকর্মীদের বেঁচে থাকার পথ প্রথম দেখিয়েছিলেন রতন থিয়াম

রতন থিয়ামের কাজ দেখার সুযোগ পাই ইম্ফলে, যখন তিনি ‘কোরাস রেপার্টারি থিয়েটার’ সংগঠনে ‘ভিলেজ থিয়েটার’-এর কনসেপ্ট নিয়ে কাজ শুরু করেন। সময়টা সম্ভবত নয়ের দশকের গোড়ার দিক। সারা ভারত থেকে নানা নাট্যদলকে রতন ওই থিয়েটার ভিলেজ দেখার জন্য ডাকে। কলকাতা থেকে রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় ও আমি আমন্ত্রিত হয়ে গিয়েছিলাম সেখানে।

→

মনের ভিতরকার এক নারকীয় উন্মাদদশা

সংখ্যালঘুর বুকের ওপর বন্দুকের খোঁচা সংখ্যাগুরু ঔদ্ধত্যের। লিখছেন সরোজ দরবার।

→