Robbar

Rituparno Ghosh

ঋতুদার ভেলকিতে খুনের থেকেও প্রেমের জখম বড় হয়ে দাঁড়াল

সম্পর্কে হালকা ঘৃতাহুতি দেবে এই আগুন ছোঁয়া, এগিয়ে আসার ভঙ্গিটা চুম্বনের কিন্তু আসলে ছুতোটা সিগারেট ধরানোর– এইসব নানান উদ্দেশ্য-বিধেয়-সমাস-কারক।

→

আমার ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিল সইফ আলি খান

টেনশন ছিল রাখী ও শর্মিলার দ্বৈরথ নিয়ে। ‘দাগ’ ছবির সেটে কোনও একটা গন্ডগোল হয়েছিল এই দুই লেজেন্ডের। মুখ দেখাদেখি ছিল না। ঋতুদার পক্ষেই সম্ভব এমন অসম্ভবকে সত্যি করা।

→

নন্দিতার জন্য নার্ভাস ছিলাম না, রবীন্দ্রনাথের জন্য ছিলাম

‘জীবন মরণের সীমানা ছাড়ায়ে’ গানটি পরে আমার গলায় ডাব করেছিল মনোময়।

→

টোটার দেওয়া ডায়েট চার্ট পেয়ে নিজেকে হঠাৎ খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছিল

ঋতুদা ফিসফিস করে বলল, ‘রাখিদির সঙ্গে বুঝেসুজে কথা বলবি।’ যাব্বাবা, শুটিংয়ের বাইরে কথা বলব কেন? আমার অত বলিউড প্রীতি নেই। আর রাখির আমি মেরেকেটে দুটো সিনেমা দেখেছি– ভালো লাগেনি।

→

ঋতু, আজ অনুমতি নেওয়া হল না

ঋতুর হাত ধরে ‘রোববার’ প্রথম থেকেই খুব সাকসেসফুল। পাঠকের ভালোবাসা পেল, যা পাওয়া উচিতও ছিল।

→

ফিরে এল কলেজবেলার কমপ্লেক্স– নন্দিতা দাস আমার চেয়ে লম্বা নয়তো?

নন্দিতা নেমে এল একটা হলুদ টপ আর জিন্স পরে। ঋতুদা মুগ্ধ হয়ে একদৃষ্টে তাকিয়ে বলল, ‘বাহ্‌, এই তো আমার মল্লিকা।’ আমার দিকে ফিরে বলল, ‘দারুণ লাগছে না?’ মুখের ভাব, মনের উচ্ছ্বাস যতটা সম্ভব সংযত রেখে বললাম, তা তো বটেই।

→

চন্দ্রবিন্দুর কোনও কাজ কি নির্বিঘ্নে হবে না!

‘আহা, ওরা তো এখনও ছোট, ভুল হতেই পারে।’ এই ছিল আমাদের লজ্জাফোনের উত্তর।

→

বিলক্ষণ বুঝতে পারছি, চ অ্যালবামটা মাথা খাচ্ছে ঋতুদার

ঋতুদাকে দেখে মনে হচ্ছে, বাচ্চা ছেলেরা যেমন অবসেসড হয়ে যায় বিশেষ খেলনা নিয়ে, ঋতুদার অবস্থা তাই।

→

‘চ’ রিলিজের সময় শঙ্খবাবু আমাকে দু’টি কড়া শর্ত দিয়েছিলেন

‘চ’ অ‌্যালবাম বেরনোর আগে থেকেই মনে হচ্ছিল, বড় কিছু ঘটতে চলেছে।

→