Robbar

মনের ভাঙাগড়া আর ফিরে-চাওয়া নিয়েই মধুসূদনের ভাষা-জগৎ– রবীন্দ্রনাথের‌ও

রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমচন্দ্র ও বিবেকানন্দের মতো মধুসূদন মুগ্ধ ছিলেন না।

→

বাংলা ভাষা কীভাবে শেখাতে চাইতেন রবীন্দ্রনাথ?

রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা তাঁদেরই আছে যাঁরা মনের আদি-শিশুটিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।

→

‘খানিক-রবীন্দ্রনাথ-পড়া’ প্রৌঢ়ের কথায় রবীন্দ্রনাথের প্রেম চেনা যাবে না

বন্ধুত্বের পরিসরের বাইরে আলাদা করে প্রেমকে সুভদ্র, শুচিশীল হিসেবে দেখতে চাইতেন রবীন্দ্রনাথ।

→

সুকুমার রায় যে অর্থে শিশু-কিশোরদের মনোরঞ্জন করতে পারতেন, রবীন্দ্রনাথ তা পারেননি

রবীন্দ্রনাথ নানারকম– কখনও স্তবময় বিশ্বাসী, কখনও সময় হারা চপল– তাঁকে প্রাণ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেছিলেন সুকুমার।

→

বিশ্বভারতীর ছাপাখানাকে বই প্রকাশের কারখানা শুধু নয়, রবীন্দ্রনাথ দেশগঠনের ক্ষেত্রেও কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন

মালবিকার মালার চাইতে সাধারণের চিত্তে জ্ঞানের আলোর বিকিরণই রবীন্দ্রনাথের কাছে শ্রেয় বলে মনে হয়েছিল।

→

ধর্মবোধের স্বাধিকার অর্জনের কথা মনে করিয়ে দিয়েও রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষের সাম্প্রদায়িক মনকে মুক্ত করতে পারেননি

কীভাবে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য ধর্মকে ব্যবহার করে দাঙ্গা লাগাতে হয়, তার নিখুঁত ছবি রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে-বাইরে’।

→

রামায়ণে রাম-রাবণের যুদ্ধ রবীন্দ্রনাথের কাছে ছিল গৌণ বিষয়

রবীন্দ্রনাথের রামায়ণ পাঠের এই রীতি অবশ্য উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের পছন্দ হবে না।

→

রবীন্দ্রনাথ পড়ুয়াদের সঙ্গে বৃষ্টিতে ভিজতেন, চাঁদের আলোয় গান গাইতেন

হরনাথ পণ্ডিতদের অসম্মানের জগতের বাইরে পড়ুয়াদের ভালোবাসা আর সম্মান দিতে চেয়েছিলেন বিদ্যালয় শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ।

→

সুভাষচন্দ্র বসুকে তীব্র তিরস্কার করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ!

দুঃখের হলেও সত্য, ভুল রাজনীতির উপসর্গে খানিক ডুবে গিয়েছিলেন সুভাষ।

→

আবেগসর্বস্ব ধর্ম ও রাজনীতির বিরোধিতা করে অপ্রিয় হয়েছিলেন

পরিণত রবীন্দ্রনাথ কিন্তু আবেগসর্বস্বতাকে পছন্দ করতেন না। বরং বাঙালির আবেগের অতিরেক তাঁর বিরক্তির কারণ।

→