আকাশে তারা অনেক– শশীচন্দ্র তেমনই একটি তারা, যাঁর আলো হয়তো নীল আকাশে চোখে পড়ে না, কিন্তু ইতিহাসের অন্ধকার গুহায় পথ দেখায়। তাই নটিংহ্যাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটির অ্যালেক্স টিকেল বিদেশি হয়েও যেভাবে শশীচন্দ্রের রচনা সংকলন করেছেন, আমরা তা পারিনি, চেষ্টাও করা হয়নি। শশীচন্দ্র দত্তের জন্মদ্বিশতবর্ষ উপলক্ষে বিশেষ প্রতিবেদন।
১৮৪৫ খ্রিস্টাব্দে টমাস কুকের অনন্য উদ্যোগে সংগঠিত হয় এমন একটি সফর, যেখানে সব ব্যবস্থা এক ছাদের তলায়– ট্রেনের আসন, থাকার জায়গা এবং সময়ানুগ পর্যটন। এই ঘোষণা সাড়া ফেলে দেয় ব্রিটেনে। কুক তখনই বুঝতে পারেন– ভবিষ্যৎ শুধু স্টেশনের টাইম টেবিলে নয়, মানুষের মনের ভেতরে গড়ে উঠছে নতুন এক ট্র্যাভেল রেনেসাঁ।
যেখানে ঘৃণা সহজ, সেখানে ক্ষমা কঠিন। ম্যালকম নিজেই প্রমাণ করেছেন– একজন মানুষ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাতে পারেন, কঠোরতা থেকে সহমর্মিতার দিকে এগোতে পারেন। এই সময়ের বিভক্ত সমাজে এই পরিবর্তনের পথ কি দেখান না ম্যালকম?
যে রুমালকে নিয়ে এত কাণ্ড, সেই রুমালটি ছিল রঞ্জিত ও সিল্কের। অতি সাধারণ। নামী-দামি তো নয়ই, তার ওপর আমাদের দেশীয়। কিন্তু এই রুমালটি বিশ্বের পার্লামেন্টের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় রচনা করেছে।
১৯২৫ সালের মে মাসে ফরিদপুরে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কনফারেন্সে সভাপতির ভাষণে চিত্তরঞ্জন দাশ ঘোষণা করলেন যে, সরকারের সঙ্গে সম্মানজনক সহযোগ করতে তিনি প্রস্তুত। নেতৃত্বের মোহ যখন মানুষকে আচ্ছন্ন করে তখন মহৎ মানুষের অবদান বা তাঁর থেকে দেশের আরও প্রাপ্তি আমরা বিস্মৃত হই না কি?
‘বঙ্গদর্শনে’র মতো একটি উচ্চমানের মাসিক পত্রিকা সচল থাকা অবস্থাতেই হঠাৎ সঞ্জীবচন্দ্র আর একখানি পত্রিকা প্রকাশ করলেন কেন?
যেমন বাসরযুদ্ধ ইতিহাস, তেমনই আগামিদিনে বাসর ঘরও ইতিহাস হবে, আধুনিকতার দমকা হাওয়ায়।
যে গান প্যারডি করার সময় নজরুল টুকে রাখেননি, তবে কী করে পাওয়া গেল তা?
জন্মশতবর্ষে পা দিলেন বিজ্ঞানী সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র। তাঁকে নিয়ে এই বিশেষ নিবন্ধ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved