Robbar

পাণ্ডুলিপি জমা দিয়ে সোমেনদা বলেছিলেন, রামকিঙ্করকে নিয়ে এ জাতীয় বই আগে লেখা হয়নি

‘রবীন্দ্র-চিত্রকলা: রবীন্দ্রসাহিত্যের পটভূমিকা’ বইটির একটি জাপানি অনুবাদও প্রকাশিত হয়েছিল। একটি চিঠিতে সোমেন্দ্রনাথ আমাকে জানিয়েছিলেন সেই কথা, যে, Sea Mail-এ নাকি সেই বই আসছে। এলে আমার জন্যও একটি কপি থাকবে। সে-বই নিশ্চয়ই ট্যাংরা এলাকার পাগলাডাঙায় আমাদের লাইব্রেরিতে খুঁজলে পাওয়া যাবে।

→

‘কীর্তির্যস্য’র নাম বদলাতে চেয়েছিলেন ভবতোষ দত্ত

কলকাতার ট্রামলাইনের পথ ছেড়ে শান্তিনিকেতনের ছায়া সুনিবিড় পথের হাঁটা ও মাঝে মাঝে খরতর দিবাকর স্পর্শ পাঠক উপভোগ করুন। এই পর্বে দেখা হয়েছে দুই নিবিড় প্রাবন্ধিক, ভবতোষ দত্ত ও নেপাল মজুমদারের সঙ্গে।

→

কবি-দার্শনিকের বাইরে আরেক রবীন্দ্রনাথকে খুঁড়ে বের করেছিলেন অমিতাভ চৌধুরী

অমিতাভ চৌধুরী তখনকার দিনে খুবই নামকরা সাংবাদিক ছিলেন। প্রথমজীবনে কিছুদিন শান্তিনিকেতনে পড়িয়েছেন, তারপর ১০ বছর ছিলেন ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র বার্তা সম্পাদক। লেখক এবং ছড়াকার হিসেবেও তিনি সেসময় রীতিমতো খ্যাতিমান। রবীন্দ্রনাথ আর শান্তিনিকেতন ছিল তাঁর প্রাণ।

→

‘শাহজাদা দারাশুকো’ আরও বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে ছিল শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের

শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় মনে করতেন– ‘শাহজাদা দারাশুকো হিন্দুস্থানে হিন্দু-মুসলমানের ধর্মচিন্তায় মিলনবিন্দুটি খুঁজতে গিয়ে সময়ের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে যান। তাই তিনি হিন্দুস্থানের ইতিহাসে একটি কালো গোলাপ। ব্যথা, সৌন্দর্য, কালের ইতিহাসের সঙ্গে এই গোলাপ জড়িয়ে গেছে। হিন্দুস্থান যুগে যুগে তাঁকে বারবার আবিষ্কার করবে।

→

একজন লেখক হিসেবে আমি কি তোমার মনোযোগের যোগ্য নই, অভিমান ভরা চিঠি লিখেছিলেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়

মশার হাত থেকে বাঁচতে শ্যামলদা ব্রহ্মপুরের বাড়ির বারান্দায় একটা বিশাল মশারি টাঙিয়ে তার মধ্যে টেবিল-চেয়ার পেতে লিখতে বসতেন। মশারির মধ্যে দুয়েকটা টুল-চেয়ারও থাকত। কেউ এলে হামাগুড়ি দিয়ে ঢুকে ভেতরে বসতে হত।

→

আমাকে ভাবায়, তারাপদ রায়

১৯৯৩ সালে দে’জ পাবলিশিং থেকে তারাপদ রায়ের প্রথম বই প্রকাশিত হয়– ‘নীল দিগন্তে তখন ম্যাজিক’। এই ভ্রমণকাহিনি, তবে এর কাছাকাছি নামের একটি কবিতাবই-ও তাঁর ছিল।

→

নববর্ষের শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ: লেখকদের মন্তব্যের খাতা!

আজ বাঙালির নববর্ষ। নববর্ষ মানেই কলেজ পাড়ায় উৎসবের আমেজ। তারই টুকরো-স্মৃতি নিয়ে আজকের ‘ইতি কলেজ স্ট্রিট’।

→

পরিব্রাজক সন্ন্যাসী তারাপ্রণব ব্রহ্মচারী ভাগ্যিস থিতু হয়েছিলেন সাহিত্যে!

তারাপ্রণব ব্রহ্মচারীর মতো পরিব্রাজক সন্ন্যাসীকে পেয়ে বাংলাসাহিত্য আজ ধন্য। শুধু সাহিত্যিকই নন তিনি একজন সংগীত সাধকও। শৈশব থেকেই সংগীতবিদ্যার প্রতি ছিল তাঁর তীব্র আকর্ষণ। মাতাজিদের স্বর্গীয়সংগীত তিনি শুনতেন আগ্রহের সঙ্গে।

→

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কোনও বই আমাকে চাপিয়ে দেননি, লিখেছেন: বিবেচনা করে দেখো

এরকমই ছিলেন সুনীলদা। এত বড় লেখক কিন্তু নিজের লেখা নিয়ে বিরাট কোন‌ও দাবি তাঁর মুখে কেউ কখনও শোনেনি।

→

কবিতাকে শক্তিদা বলতেন ‘জলজ দর্পণ’, তাঁর বেঁচে থাকার অবলম্বন

মানুষকে ভালোবাসবার অদ্ভুত ক্ষমতা ছিল শক্তিদার। তাঁর আবদার ফেলবার কথা আমি ভাবতেও পারতাম না।

→