Robbar

কলাম

দিব্যেন্দু পালিতের গল্প অবলম্বনে টেলিফিল্ম, অসামান্য অভিনয় করেছিলেন কেতকী দত্ত

ছবির নাম, ‘মুখগুলি’, দিব্যেন্দু পালিতের গল্প অবলম্বনে তৈরি। রাজা ও জিৎ মিলে একটা স্ট্রাকচার বা কাঠামো বানিয়ে দিয়েছিল, তাতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেছি আমি, প্রত্যেকটা সংলাপ আমারই হৃদয়রসে জারিত ও লেখনী নিঃসৃত।

→

সোভিয়েত-মুক্ত রাশিয়াকে কে রক্ষা করবে?

বুদ্ধিজীবীরাই বোধহয় বেশি তাড়াতাড়ি এদের ফাঁদে পড়ে যান এবং তাঁরাই সাধারণ মানুষের মগজ ধোলাই করে তাদের বিপথে পরিচালনা করেন– এটাই বোধহয় সাধারণ নিয়ম। রুশিদের মধ্যেও তাই একটা কথা প্রচলিত আছে বাংলা প্রবচনে যা দাঁড়ায়– ‘অতি চালাকের গলায় দড়ি।’

→

যে টেবিলে জন্ম নেয় নগ্নতা আর যৌনতার নতুন আলো

খাস ইংরেজ জন ক্লিল্যান্ড নানা বদ খেয়ালের বশে সে ক্রমশ জড়িয়ে পড়ছে ঋণে। এরই মধ্যে সে কিনেছে একটা সস্তার টেবিল। এই টেবিলে সে খায়-দায়। জুয়া খেলে। লেখে।

→

ক্ষুদ্রকে বিশাল করে তোলাই যে আসলে শিল্প, শিখিয়েছিলেন তাপস সেন

আলো দিয়ে ছবি আঁকতেন তাপস সেন। বলতেন, খুব ভালো জিনিস হলেও বারবার দেখাতে নেই। মোটে একবার দেখাও, বড়জোর আর আধবার, মানে ওয়ান অ্যান্ড হাফ। দু’-তিনবার কক্ষণও নয়। অল্পতে খুশি হও, প্রকৃতির কাছে থাকো।

→

শেষমেশ রেগে গিয়ে আমাকে চিঠিই লিখে ফেলেছিলেন শঙ্খ ঘোষ!

৫ ফেব্রুয়ারি শঙ্খ ঘোষের জন্মদিন। সেই উপলক্ষে এই পর্বে শঙ্খ ঘোষকে স্মরণ। জরুরি অবস্থার শঙ্খ ঘোষ তো বটেই, এই পর্বে শঙ্খ ঘোষের এমন একটি ছবিও রইল, সেখানে তিনি কান এঁটো করে হাসছেন। বিরল এই দৃশ্য! বিরল অবশ্যই তাঁর রাগটুকুও। কেন? তা পড়ুন।

→

দূরদর্শনে হাসুদি দেখিয়েছিলেন প্রতিমা দেবীর থেকে শেখা নৃত্যশৈলী

সেপ্টেম্বরের এক বর্ষণমুখর সকালে গিয়েছিলাম ব্যারাকপুরের গান্ধীঘাটে গান্ধী-মিউজিয়মে শুটিং করতে। বিষয় ছিল, গান্ধীজির সঙ্গে বিশিষ্ট কিছু মানুষের সম্পর্ক নিয়ে, যেমন নেতাজি, রবীন্দ্রনাথ, সরোজিনী নাইডু, আবুল কালাম আজাদ।

→

প্রেমের কবিতার ভূত জন ডানকে ধরেছিল তাঁর উন্মাদ টেবিলে, মোমবাতির আলোয়

জন ডান শেষ করেন তাঁর প্রেমের কবিতা। পৃথিবীতে এমন প্রেমের কবিতা এই প্রথম লেখা হল। ডানের চোখের জল পড়ে টেবিলটার ওপর।

→

বর্ষশেষে মানুষ পেল দারিদ্র, এখন লোকে ধার-দেনা করে চা-কফি খাওয়া শুরু করেছে

এদেশের অর্থনীতিতে এতদিন যে ধরনের ব‌্যবস্থা চলে আসছিল তাতে দোকানবাজারে যথাসময়ে প্রয়োজনীয় জিনিস পাওয়া যেত না, তাই ‘নেই নেই’ হাহাকার লেগেই থাকত। তবে– একসময়ে জিনিস পাওয়া যাবে, এই ভরসাও থাকত। আর এখন?

→

নিজের মুখের ছবি ভালোবাসেন বলে জলরঙে প্রতিলিপি করিয়েছিলেন মেনকা গান্ধী

সালোয়ার কামিজ পরে, গায়ে লাল শাল জড়িয়ে মেনকা গান্ধী একবার এলেন শীতকালে পাড়া বেড়ানোর মতো ঘরোয়াভাবে দিল্লির ইন্ডিয়া হ্যাবিটাট সেন্টারে। যেন পাশের বাড়ির বনানীদি!

→

৩০০০ কপি বিক্রির মতো জীবিত বা মৃত লেখক আর হয়তো নেই

বইমেলা তাই আমার কাছে মানুষের সঙ্গে থাকা। মানুষকে নিয়ে চলা। কারণ মানবসভ্যতায় বই ও মানুষ চিরকাল পাশাপাশিই চলেছে।

→