ড্যানি বয়েলের ‘টোয়েন্টি এইট ইয়ার্স লেটার’ আর পল টমাস অ্যান্ডার্সনের ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’। প্রথমটিকে হরর-অ্যাকশন জঁরে ফেলা যায়, দ্বিতীয়টি ছবিটি পলিটিকাল থ্রিলার হয়ে শুরু হয়ে অ্যাকশন-কমেডির দিকে যায়, কিন্তু শেষের দিকে হয়ে যায় পলিটিকাল ফেবল।
স্টুডিও যেন এক মুহূর্তে কলকাতার পার্ক স্ট্রিটের নাইট ক্লাব হয়ে গেল। তালে তালে নেচে উঠল সুচিত্রা সেনের ভ্রূ যুগল। সুচিত্রা সেন যেন হয়ে উঠলেন সত্যিকারের রিনা ব্রাউন। গানটা নিজেই হয়ে উঠল কোরিওগ্রাফার। সুজি মিলার যেন হয়ে গিয়েছেন সুচিত্রার পুরু ঠোঁট। পারফেক্ট ‘মেরি গো রাউন্ড’।
রানী চন্দ তখন শান্তিনিকেতনের বাইরে। পাছে তিনি বাধা দেন বা ব্যথা পান, তাই তাঁর অনুপস্থিতিতেই এ বাড়ি ভাঙার পরিকল্পনা করেছিলেন। জানেন কী সেই বাড়ি?
যে পৃথিবীতে এখনও অনেক মানুষ থাকে অভুক্ত, অনেক শিশু অপুষ্টিতে ঢলে পড়ে মৃত্যুর চৌকাঠে, সেখানে কুসংস্কারও যদি দেবতার ভয়াল মূর্তির মতো এসে দাঁড়ায়, চোখ রাঙায় অপচয়ের কুঅভ্যাসের বিপরীতে, তবে তাকে স্বাগত।
রোচনা মজুমদার তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন, বিশ শতকের গোড়াতেই শহুরে সমাজে ছাপার অক্ষরে বিয়ের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে 'বিয়ের বাজার' নির্মিত হয়। বাড়তে থাকে পণের চাহিদা। পুরুষের শিক্ষা এবং পেশার বাজারদর স্থির হয় বিয়ের বাজারে। আগের প্রজন্মের পুরুষেরা বিয়ের মাধ্যমে সামাজিক সম্মান বাড়াতে চাইতেন। বিশ শতকের পুরুষ চাইতেন টাকা।
পৃথিবীর তাবড় অস্ত্র ব্যবসায়ীরা বিশ্বকর্মার ধার ধারে না। শুধু আমাদের দেশ ধারে অস্ত্র আর বিমান কেনে।
উডি অ্যালেন ভাবতে চেষ্টা করেন, তিনি তাঁর রসবোধ, সেন্স অফ হিউমার, উইট, শব্দের তৎপরতা, ভাষার দ্যুতি, বুদ্ধির ঝলক, এই সব ঠিক ঠিক নেভিগেট করতে পেরেছেন তো?
ঢেলাই চণ্ডী, শাকম্ভরী, শতাক্ষী, সুবীক্ষা, অন্নপূর্ণা– সব মিলিয়েই ‘শস্যদুর্গা’। ভূমি-বৃষ্টি-শস্য– ত্রিমাত্রিক সত্তার অবয়বে গঠিত শস্যদুর্গার স্বরূপ। বঙ্গের দুর্গোৎসবে শস্যদুর্গা বা শাকম্ভরীর পুজো আজও টিকে আছে ‘শস্যবধূ’ বা ‘কলাবউ’ রূপে। এই দেবী চিন্ময়ী হয়ে ওঠেন নির্বাচিত গাছপালা-ফলমূল-শাকপাতা তথা পত্রিকা আরাধনায়।
সেদিন শুধু একটি গানে রেকর্ডিং ছিল না। সেটা হয়ে উঠেছিল সময়ের ভেতর দিয়ে জন্ম নেওয়া এক অমর সুর। সেদিন আসলে রেকর্ড হয়েছিল ইতিহাস।
শান্তিনিকেতন, যেখানে কবির ইচ্ছেমতো সত্যিই গোটা বিশ্বের এবং দেশের অনেকে মিলে এক অপূর্ব নীড় রচনা করেছিলেন, তার সূত্রপাত হয়েছিল একটি বাড়িকে ঘিরে। শান্তিনিকেতন আসলে একটি বাড়ির নাম, যেটি কালক্রমে একটি স্থাননাম হয়ে দাঁড়ায়। আরও পরে ‘শান্তিনিকেতন’ শব্দটি হয়ে দাঁড়ায় একটি বিশেষ সংস্কৃতি বা রুচির প্রতিশব্দ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved