মাইকেল মধুসূদন দত্ত আর শার্ল বোদলেয়ার– দুই দেশের দুই কবি– ভাবের ঘরে পড়শি।
গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার স্বপ্ন হয়তো বিফলে গিয়েছে। ইন্সটাগ্রাম দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে গোটা পৃথিবীই।
‘ডেডিকেশন’ কাকে বলে, তার সংজ্ঞা বারবার দিয়ে গিয়েছেন বিশ্বের কিংবদন্তি খেলোয়াড়রা।
আমরা, যে সকল বাংলাদেশি বিদেশে থাকি, গভীর উদ্বেগে দিন পার করছি, কারণ স্বজনের খোঁজ-খবর নিতে পারছি না ঠিকমতো। এর আগে কখনওই এত অসহায় বোধ করিনি।
আবু সাঈদ শহিদ হলেন। তিনি ছাত্র। তিনি প্রাণ দিতে পরোয়া করেননি। মেলে দিয়েছেন দু’হাতের ডানা।
শুধুমাত্র পড়াশোনা নয়, মানসিক স্বাস্থ্য, তাদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস এবং জীবনযাত্রা– এই সমস্ত কিছুর দিশা পাওয়া যাবে এই বইগুলোতে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে আমাদের বাচ্চাদের সমস্যাও বদলে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
অশোক ঘোষ মনে করতেন, ট্রাম আন্দোলন কলকাতার হকারদের একটি রাজনৈতিক চেতনা জুগিয়েছিল। এই আন্দোলন ছিল ছাত্র, শিক্ষক, কেরানি, হকার, আর উদ্বাস্তুদের লড়াই। আর ট্রাম-ডিপো মানেই হকার। এইসব দোকানেই আন্দোলনকারীদের আড্ডা বসত। দেশ-বিদেশের নানা ধরনের কথা আলোচনা হত। সকালে হয়তো কোনও এক চায়ের দোকানে জটলা পাকিয়ে খবরের কাগজ পড়া হত।
কৌতুক শ্রীবাস্তব নামের একটা কমেডিয়ান সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন যে, বুর্জ খলিফাকে ‘সতীশ টাওয়ার’ নামেও ডাকা যায়!
হাসি নামক জাদুকাঠির ছোঁয়ায় মুহূর্তের মধ্যে পাল্টে যেতে পারে সমস্ত প্রতিকূল পরিস্থিতি।
‘দহাড়’-এর একেবারে শেষে, ধৃত সিরিয়াল কিলার বিন্দুমাত্র অনুতাপ না রেখে সেই হুঁশিয়ারিই ছুড়ে দিয়েছিল– ভালো মেয়েরা সীমা পেরোয় না। আচ্ছা, কেবল সীমা পেরোলেই কি মেয়েরা হারিয়ে যায়? আর যারা ‘ভালো মেয়ে’ এই গোত্রনামেই কেবল পরিচিত হতে থাকে, সেখানেও কি থাকে না আরেকরকম হারিয়ে যাওয়া?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved