শিক্ষকদের গম্ভীর ধমক– অমুকের ভাই হয়ে এ’রকম বাঁদর হচ্ছ তুমি? লাস্ট বেঞ্চে পাঠিয়ে দেব কিন্তু।
রেণুকা অকাল প্রয়াত হলেন। রোগশয্যায় সেবাময় পিতা রবীন্দ্রনাথ। কবি রবীন্দ্রনাথ সেই শয্যায় লিখছেন ‘শিশু’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। এ সবই মহিমময় ছবি। তবু পিতা রবীন্দ্রনাথকে কি ক্ষমা করা যায়!
বড় ছেলের নাম রামপণ্ডিত, ছোট ছেলে লক্ষ্মণকুমার, তাদের আদরের বোন সীতাদেবী।
এ ডিজিটাল পত্রিকার সম্পাদক তো আমাকে বহুদিন আগে ‘বাংলা গানের গুন্ডা’ বলেই আখ্যা দিয়েছে।
মিলেনিয়াল প্রজন্ম হয়তো টেরও পাবে না, পোস্টারে একটা ‘A’ থাকলে, হৃদ-কুঠুরিতে ঘনাত কী কালবৈশাখী!
এত রাত্রে অপরিচিত পুরুষমানুষকে ঘরে ঢুকতে দেখে জ্ঞানদা চিৎকার করে উঠলেও, মনোমোহনের আশ্চর্য হওয়ার কিছু ছিল না।
পুলিশ গ্রামের মাতব্বরদের ডেকে জানিয়ে দিল, কোর্টের অর্ডারও আছে, বাঁশরীলাল আর বিদ্যুৎকে বাড়ি ফিরতে দিতে হবে।
ঋতুদাকে মুখ ব্যাজার করে বললাম, এত উত্তম ফ্যান পাব কোথায়? ঋতুদার মাথায় হাত। কী বলছিস, ধর্মতলায় ঢিল ছুড়লে যে মানুষটার গায়ে লাগবে, সে-ই উত্তম ফ্যান।
বাবা রামদেবের ব্যান্ড বিল্ডিং যেভাবে বাকি ব্যান্ডগুরুদের কপালে ভাঁজ ফেলেছে!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved