E-Robbar
নন্দিতা নেমে এল একটা হলুদ টপ আর জিন্স পরে। ঋতুদা মুগ্ধ হয়ে একদৃষ্টে তাকিয়ে বলল, ‘বাহ্, এই তো আমার মল্লিকা।’ আমার দিকে ফিরে বলল, ‘দারুণ লাগছে না?’ মুখের ভাব, মনের উচ্ছ্বাস যতটা সম্ভব সংযত রেখে বললাম, তা তো বটেই।
অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় ও
‘আহা, ওরা তো এখনও ছোট, ভুল হতেই পারে।’ এই ছিল আমাদের লজ্জাফোনের উত্তর।
ঋতুদাকে দেখে মনে হচ্ছে, বাচ্চা ছেলেরা যেমন অবসেসড হয়ে যায় বিশেষ খেলনা নিয়ে, ঋতুদার অবস্থা তাই।
‘চ’ অ্যালবাম বেরনোর আগে থেকেই মনে হচ্ছিল, বড় কিছু ঘটতে চলেছে।
অসংখ্য হাঙ্গাম মাঝে লভিলাম নব মুক্তির স্বাদ।
রেগে গেলে ঋতুদা যাচ্ছেতাই রকমের খারাপ।
কলকাতা শহরের সঙ্গে মানানসই কাকে অ্যাঙ্কর করা যায়, এ নিয়ে প্রচুর আলোচনা চলছিল। শেষমেশ আমি জয়দেবকে ধরি।