মায়াবী ছায়ার টেবিলে বসে এমন এক প্রেমপত্র তার বিশ্ববিখ্যাত বলিউড হিরো রিচার্ড গ্যেরকে লিখেছে ৪৮ বছরের আগুনে সুন্দরী, তার জীবনের সব স্ক্যান্ডাল, কুৎসা ক্ষমা করে দিয়ে, যা তুলনাহীন, যা মুহূর্তে বিশ্বব্যাপী ভাইরাল হয়েছে! কেন ভাইরাল? কারণ, ‘প্রিটি উওম্যান’ ছবির সেই অনিন্দ্য সুন্দর, অবিকল্প রোম্যান্টিক নায়ক রিচার্ড কয়েক বছর ধরে দেশ থেকে নির্বাসিত, পলাতক। নিজেকে হলিউড থেকে উপড়ে স্ত্রীর দেশে আশ্রয় নিতে হয়েছে জেল যাওয়ার ভয়ে। অপরাধ মারাত্মক।
৫৮.
কয়েক টুকরো কাঠ নয়। কয়েক টুকরো ছায়া। বাড়ির বাগানে গাছের তলায় স্পেনের বিকেলবেলার মাধুর্য গায়ে মেখে বিছিয়ে আছে তারা। সেই ছায়াগুলোকে মায়ার টানে একত্র করে কল্পনার আঁটে গ্রন্থিত করে একটি মনের মতো লেখার টেবিল বানালো আগুনে শরীরের সুন্দরী। তার বয়স ৪৮। একমাত্র এই বয়সেই মেয়েরা এমন আগুনে সুন্দরী হয়ে ওঠে।
ছায়ার টেবিলের মায়াময়তায় তার একেবারে নবীন প্রণয়পত্রটি লিখেছে অ্যালেজান্দ্রা ( Alejandra)। সে স্পেনের সুন্দরী। স্বামীর সঙ্গে থাকত হলিউডে। এখন সম্ভবত চিরদিনের জন্য স্পেনে। অ্যালেজান্দ্রা রিচার্ড গ্যের ( Richard Gere )-এর দ্বিতীয় স্ত্রী। আর রিচার্ড গ্যের অ্যালেজান্দ্রার দ্বিতীয় স্বামী। ২০২৫-এর অগাস্ট মাসে রিচার্ড পড়ল ৭৬-এ। মায়াবী ছায়ার টেবিলে বসে এমন এক প্রেমপত্র তার বিশ্ববিখ্যাত বলিউড হিরো রিচার্ড গ্যেরকে লিখেছে ৪৮ বছরের আগুনে সুন্দরী, তার জীবনের সব স্ক্যান্ডাল, কুৎসা ক্ষমা করে দিয়ে, যা তুলনাহীন, যা মুহূর্তে বিশ্বব্যাপী ‘ভাইরাল’ হয়েছে! কেন ভাইরাল? কারণ, ‘প্রিটি উওম্যান’ ছবির সেই অনিন্দ্য সুন্দর, অবিকল্প রোম্যান্টিক নায়ক রিচার্ড কয়েক বছর ধরে দেশ থেকে নির্বাসিত, পলাতক। নিজেকে হলিউড থেকে উপড়ে স্ত্রীর দেশে আশ্রয় নিতে হয়েছে জেল যাওয়ার ভয়ে। অপরাধ মারাত্মক।
ছোট্ট করে রিচার্ডের অপরাধটা টাচ করছি: কয়েক বিলিয়ন ডলার খরচ করে রিচার্ড তার নতুন স্ত্রীকে নিয়ে আমেরিকায় যে বাড়িতে সংসার পাতে এবং দুই ছেলেমেয়েকে বড় করতে থাকে, সেটা কিন্তু একটা হেরিটেজ হাউস। রিচার্ড এই শর্তে এই বাড়ি কেনার অনুমতি পায় যে, এই বাড়ি সে বিক্রি করতে পারবে না বা ভেঙে পরিবর্তন করতে পারবে না। কিন্তু রিচার্ড আকাশস্পর্শী মূল্যে লুকিয়ে কানেকটিকাটের সেই বাড়ি বিক্রি করে দেয় কোনও প্রোমোটারের কাছে! এ তো ক্রিমিনাল অপরাধ। সুতরাং, রিচার্ডকে দেশ ছাড়তে হয়। এবং এর পরে তাদের জীবনে নেমে আসে ভয়ংকর সময়। হলিউডে তার অভিনয় করা বন্ধ হয়ে যায়। নির্বাসিত জীবনের নিঃসঙ্গ যন্ত্রণা তাকে মেনে নিতে হয়। তাদের জীবন হয়ে ওঠে পাল ছেঁড়া হাল ভাঙা দিশাহারা নৌকোর মতো। ঠিক এই দুর্যোগের মাঝখানে রিচার্ডের কিশোরী মেয়ে তাকে লেখে এক দুঃস্বপ্নের চিঠি এই মর্মে: বাবা, তুমি বিশ্বাসঘাতক। তুমি আমাদের কথা দিয়েছিলে, আমার ছোটবেলার স্বপ্নের বাড়ি তুমি কোনও দিন বিক্রি করবে না। তুমি সেই কথা রাখনি। আমি তাই তোমাকে ঘেন্না করি। চিরদিন ঘেন্না করব।
এই চিঠি সারা বিশ্বজুড়ে প্রচারিত হয়। রিচার্ড গ্যেরের আর সমাজ-সংসারে মুখ দেখানোর উপায় থাকে না। কিন্তু রিচার্ড এই অপমানের মধ্যে মাথা ঠিক রেখে শুধু পাহাড়ের স্থিরতা দিয়ে আবার তার সংসারটাকে তার প্রতি বিশ্বাসে ও ভালোবাসায় ফিরিয়ে এনেছে। রিচার্ড তার আগের স্ত্রী থেকে ৪২ বছরের পুত্রকেও নিজের পাশে পেয়েছে। তার ৪৮ বছরের অগ্নিসুন্দরী স্ত্রী ৪২ বছরের পুত্রকে বন্ধুর মতো গ্রহণ করেছে। তার চলতি বিয়ে থেকে কিশোর-কিশোরী সন্তান তার কাছে ফিরে এসেছে। যদিও তার মেয়ে সম্প্রতি বলেছে, বাবাকে আমি ভালোবাসি। কিন্তু ক্ষমা করিনি। স্ত্রী অ্যালেজান্দ্রা বিকেলের আলোয় তার ছায়ার টেবিলের কাছে চাইল ভাষা ও ভাব– একটি ভালোবাসার চিঠির জন্য। তার স্বামীর ৭৬তম জন্মদিনে এই চিঠিই হল তার একমাত্র উপহার, তার পাহাড়ের মতো স্থির, রক-সলিড স্বামীর জন্য! ছায়ার টেবিলের গায়ে ফুটে ওঠা চিঠিটা সে ফুলের খামে পুরে দিয়েছে রিচার্ড-কে। চোখের জলে ভেসে চুমু খেয়েছে। এই চিঠি চিঠিহীন এই যুগের শ্রেষ্ঠ প্রণয়লিপি। ৪৮ বছরের তন্বী সুন্দরী নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে তার ৭৬ বছরের স্বামীর সমস্তটা জড়িয়ে ধরে এই উচ্চারণে:
প্রিয় রিচার্ড,
গত এক বছর কী টারবুলেন্সের মধ্যে কাটল। একবার উঠছি। একবার পড়ছি। আমরা অসহায় ভয়ে কাঁপছি। কিন্তু তুমি রয়েছ আমাদের মধ্যে স্থির পর্বতের মতো। কোনও বিপদেই তুমি শঙ্কিত নও। আমরা তোমার ওপর নির্ভর করে বেঁচে থেকেছি। এবং নিশ্চিন্ত থেকেছি।
The boys and I feel your love in every moment, the way you show up for us, the patience you bring, the strength you give, and the heart you pour into the family.
আমার ছেলেরা আর আমি নিজে তোমার ভালোবাসা অনুভব করতে পারি প্রতি মুহূর্তে। বুঝতে পারি তোমার প্রেম ছুঁয়ে আছে আমাদের প্রত্যেককে। যখনই তোমাকে চেয়েছি, যেকোনও প্রয়োজনে, তোমাকে আমরা পাশে পেয়েছি। কখনও সরে থাকনি। তুমি আমাদের শিখিয়েছ ধৈর্যের মূল্য। আমাদের যাপনে এনেছ সহিষ্ণুতা। এবং আমাদের জুগিয়েছ জীবন যুদ্ধের সাহস ও শক্তি। এসব আমরা ভুলে গিয়েছিলাম। তুমি ফিরিয়ে এনেছ হারানো মূল্যবোধ।
রিচার্ড, সব থেকে বড় কথা হল, তুমি আমাদের পরিবারের অন্তরে গলিয়ে দিয়েছ, ঝরিয়ে দিয়েছ তোমার হৃদয়। সেই দান আমরা ভুলব না রিচার্ড। একটা কথা আমি সবাইকে জানাচ্ছি। রিচার্ড নিজের খেয়ালে ওই বাড়ি বিক্রি করেনি। রিচার্ড যা করেছে আমার জন্য করেছে।
রিচার্ড, একটা সময় এল আমাদের জীবনে যখন আমাদের অর্থের প্রয়োজন ফুরল। তুমি বুদ্ধধর্ম গ্রহণ করলে। আর আমি তোমার সহধর্মিণী হলাম। আমরা তিব্বতে গেলাম। আমরা বুদ্ধের ত্যাগের আদর্শে বিশ্বাস করলাম। আমি যে আর আমেরিকায় মন বসাতে পারছিলাম না, তুমি বুঝতে পেরেছিলে রিচার্ড। আমাকে বললে, চলো, আমরা কিছুদিনের জন্যে স্পেনে রিলোকেট করি। তারপর কিছুদিন স্পেনে আর কিছুদিন আমেরিকা, এইভাবে কাটাব বাকি জীবন। যখন যেখানে ইচ্ছে পৃথিবীর, চলে যাব। আর বুদ্ধকে স্মরণে রাখব সারাক্ষণ। কিন্তু কিছু মানুষ আমাদের পিছনে লাগল। আর আমাদের সব থেকে বড় সর্বনাশ করল আমাদের মেয়ে লুলু। ও বলল, পাবলিকলি বলল, মাটির তলায় অন্ধকার নরকে যেন বাড়ির মরা পোষ্যদের সঙ্গে তোমার জায়গা হয়। তুমি যেন ভূত হয়ে ওদের সঙ্গে থাকো। কারণ, তুমি ওর প্রাসাদ কেড়ে নিয়েছ, আরাম কেড়ে নিয়েছ, বুদ্ধের ত্যাগের আদর্শে বিশ্বাস করেছ। আমাকে তুমি এত ভালোবাস, আমার বাপের বাড়ির কাছে তুমি স্পেনে থাকতে চাও, সেটাও লুলুর ঈর্ষার কারণ। আমি বুঝি।
রিচার্ড, তোমার জন্মদিনে তোমার কাছে একটি উপহার চাইছি আমি। আমার সমস্ত জীবন আর শরীরে তোমার চিরন্তন ভালবাসা। আমার ঠোঁটে তোমার দীর্ঘতম চুমু।
You are everything to us, the best husband, the best dad, always giving, always helping. Even in the busiest days, you are the centre of our little universe.
রিচার্ড, আমার রিচার্ড, এমনই যেন থাকে চিরকাল।
তোমার অ্যালেজান্দ্রা।
…………………….. পড়ুন কাঠখোদাই-এর অন্যান্য পর্ব ……………………
পর্ব ৫৭: লেখার টেবিল কি জানে, কবিতা কার দান– শয়তান না ঈশ্বরের?
পর্ব ৫৬: প্রেমের নিশ্চিত বধ্যভূমি বিয়ে, বার্ট্রান্ড রাসেলের লেখার টেবিল জানে সেই নির্মম সত্য
পর্ব ৫৫: জুলিয়া রবার্টসকে হিন্দুধর্মে দীক্ষা দিয়েছিল একটি বই, একটি সিনেমা
পর্ব ৫৪: আপনার লেখার টেবিল নেই কেন মানিকদা?
পর্ব ৫৩: পুরুষরা যে কতদূর অপদার্থ, ড্রেসিং টেবিলের দেখানো পথে মেয়েরা প্রমাণ করে দেবে
পর্ব ৫২: একটাও অরিজিনাল গল্প লেখেননি শেক্সপিয়র!
পর্ব ৫১: প্রমথ-ইন্দিরার মতো প্রেমের চিঠি-চালাচালি কি আজও হয়?
পর্ব ৫০: হাজার হাজার বছর আগের পুরুষের ভিক্ষা এখনও থামেনি
পর্ব ৪৯: কুকথার রাজনীতিতে অমরত্বের স্বাদ পেয়েছেন জর্জ অরওয়েল
পর্ব ৪৮: টেবিলই ওকাম্পোর স্মৃতি, আত্মজীবনীর ছেঁড়া আদর
পর্ব ৪৭: শেষ বলে কিছু কি থাকতে পারে যদি না থাকে শুরু?
পর্ব ৪৬: যে টেবিলে দেবদূত আসে না, আসে শিল্পের অপূর্ব শয়তান
পর্ব ৪৫: ফ্রেডরিক ফোরসাইথকে ফকির থেকে রাজা করেছিল অপরাধের পৃথিবী
পর্ব ৪৪: আম-বাঙালি যেভাবে আমকে বোঝে, দুই আমেরিকান লেখিকা সেভাবেই বুঝতে চেয়েছেন
পর্ব ৪৩: দু’পায়ে দু’রকম জুতো পরে মা দৌড়ে বেরিয়ে গেল, ইবতিসম্-এর উপন্যাসের শুরু এমনই আকস্মিক
পর্ব ৪২: অন্ধকার ভারতে যে সিঁড়িটেবিলের সান্নিধ্যে রামমোহন রায় মুক্তিসূর্য দেখেছিলেন
পর্ব ৪১: বানু মুশতাকের টেবিল ল্যাম্পটির আলো পড়েছে মুসলমান মেয়েদের একাকিত্বের হৃদয়ে
পর্ব ৪০: গোয়েটের ভালোবাসার চিঠিই বাড়িয়ে দিয়েছিল ইউরোপের সুইসাইড প্রবণতা
পর্ব ৩৯: লেখার টেবিল বাঙালির লাজ ভেঙে পর্নোগ্রাফিও লিখিয়েছে
পর্ব ৩৮: বঙ্গীয় সমাজে বোভেয়ার ‘সেকেন্ড সেক্স’-এর ভাবনার বিচ্ছুরণ কতটুকু?
পর্ব ৩৭: ভক্তদের স্তাবকতাই পাশ্চাত্যে রবীন্দ্র-কীর্তি স্থায়ী হতে দেয়নি, মনে করতেন নীরদচন্দ্র চৌধুরী
পর্ব ৩৬: একাকিত্বের নিঃসঙ্গ জলসাঘরে মারিও ভার্গাস লোসা যেন ছবি বিশ্বাস!
পর্ব ৩৫: জীবনের বাইশ গজে যে নারী শচীনের পরম প্রাপ্তি
পর্ব ৩৪: যা যা লেখোনি আত্মজীবনীতেও, এইবার লেখো, রাস্কিন বন্ডকে বলেছিল লেখার টেবিল
পর্ব ৩৩: ফিওনার সেই লেখার টেবিল মুছে দিয়েছিল মেয়েদের যৌনতা উপভোগের লজ্জারেখা
পর্ব ৩২: বাঙালি নয়, আন্তর্জাতিক বাঙালির সংজ্ঞায় স্পিভাক এসে পড়বেনই
পর্ব ৩১: প্রতিভাপাগল একটি বই, যাকে দিনলিপি বলে সামান্য করব না
পর্ব ৩০: পতিতালয়ের সেই লেখার টেবিল জাগিয়ে তুলেছিল ইসাবেলের হৃদয়-চেতনা
পর্ব ২৯: পাথরে প্রাণ আনে যে টেবিলের স্পর্শ
পর্ব ২৮: নিজের টেবিলকে কটাক্ষ করি, কেন অ্যানে মাইকেলসের মতো লিখতে পারি না?
পর্ব ২৭: নারীর রাগ-মোচনের কৌশল জানে মিলান কুন্দেরার লেখার টেবিল!
পর্ব ২৬: ভালোবাসা প্রকাশের সমস্ত শব্দ পেরিয়ে গিয়েছিল এলিয়টের লেখার টেবিল
পর্ব ২৫: যে টেবিলে জন্ম নেয় নগ্নতা আর যৌনতার নতুন আলো
পর্ব ২৪: প্রেমের কবিতার ভূত জন ডানকে ধরেছিল তাঁর উন্মাদ টেবিলে, মোমবাতির আলোয়
পর্ব ২৩: যে টেবিল আসলে বৈদগ্ধ আর অশ্লীলতার আব্রুহীন আঁতুড়ঘর!
পর্ব ২২: মহাবিশ্বের রহস্য নেমে এসেছিল যে টেবিলে
পর্ব ২১: গাছ আমাদের পূর্বপুরুষ, লেখার টেবিল বলেছিল হোসে সারামাগোকে
পর্ব ২০: টেবিলের কথায় নিজের ‘হত্যার মঞ্চে’ ফিরেছিলেন সলমন রুশদি
পর্ব ১৯: প্রতিভা প্রশ্রয় দেয় অপরাধকে, দস্তয়েভস্কিকে শেখায় তাঁর লেখার টেবিল
পর্ব ১৮: বিবেকানন্দের মনের কথা বুঝতে পারে যে টেবিল
পর্ব ১৭: ‘গীতাঞ্জলি’ হয়ে উঠুক উভপ্রার্থনা ও উভকামনার গান, অঁদ্রে জিদকে বলেছিল তাঁর টেবিল
পর্ব ১৬: যে লেখার টেবিল ম্যাকিয়াভেলিকে নিয়ে গেছে শয়তানির অতল গভীরে
পর্ব ১৫: যে অপরাধবোধ লেখার টেবিলে টেনে এনেছিল শক্তি চট্টোপাধ্যায়কে
পর্ব ১৪: লেখার টেবিল গিলে নিচ্ছে ভার্জিনিয়া উলফের লেখা ও ভাবনা, বাঁচার একমাত্র উপায় আত্মহত্যা
পর্ব ১৩: হ্যামনেট ‘হ্যামলেট’ হয়ে বেঁচে থাকবে অনন্তকাল, জানে সেই লেখার টেবিল
পর্ব ১২: রবীন্দ্রনাথের লেখার টেবিল চিনতে চায় না তাঁর আঁকার টেবিলকে
পর্ব ১১: আর কোনও কাঠের টেবিলের গায়ে ফুটে উঠেছে কি এমন মৃত্যুর ছবি?
পর্ব ১০: অন্ধ বিনোদবিহারীর জীবনে টেবিলের দান অন্ধকারের নতুন রূপ ও বন্ধুত্ব
পর্ব ৯: বুড়ো টেবিল কিয়ের্কেগার্দকে দিয়েছিল নারীর মন জয়ের চাবিকাঠি
পর্ব ৮: অন্ধকারই হয়ে উঠলো মিল্টনের লেখার টেবিল
পর্ব ৭: কুন্দেরার টেবিলে বসে কুন্দেরাকে চিঠি
পর্ব ৬: মানব-মানবীর যৌন সম্পর্কের দাগ লেগে রয়েছে কুন্দেরার লেখার টেবিলে
পর্ব ৫: বিয়ের ও আত্মহত্যার চিঠি– রবীন্দ্রনাথকে যা দান করেছিল লেখার টেবিল
পর্ব ৪: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের টেবিল আর তারাপদ রায়ের খাট, দুই-ই ছিল থইথই বইভরা
পর্ব ৩: টেবিলের গায়ে খোদাই-করা এক মৃত্যুহীন প্রেমের কবিতা
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved